সিভি ঠিক তো প্রার্থী ফিট

Rate this post

চাকরি পাওয়ার সব যোগ্যতা থাকার পরও একটুর জন্য বাদ পড়ে যান অনেক প্রার্থী। কারণ ‘ভুল সিভি’। ভুল শুধরে সিভি ঠিক করে নিজেকে ফিট করার উপায় বাতলে দিচ্ছেন হাবিব তারেক

১। কপি-পেস্ট ছাড়ুন : পড়াশোনার ব্যাকগ্রাউন্ড বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (বিবিএ/এমবিএ) আর সিভির ‘ক্যারিয়ার অবজেকটিভ’ প্রকৌশলের আদলে। অন্যের সিভি কপি করার কারণেই এ হাল। ব্যাপারটা প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিদের নজরে পড়লে তখন আপনার যোগ্যতার চেয়ে এই অযোগ্যতাই বড় হয়ে উঠবে।

২। বাড়তি যোগ্যতায় বাড়তি গুরুত্ব : দেখা গেল, কোথাও আবেদন করেছেন। সেখানে আপনি প্রাথমিকভাবে যোগ্য, আবার অন্য প্রার্থীদের অবস্থানও আপনার মতোই। তখন? বাড়তি যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা কিংবা দক্ষতাই তখন আপনাকে তাদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে। সিভিতে এ বিষয়গুলো উল্লেখ করলে যদি পৃষ্ঠা বেড়ে যায় যাক, বাদ দেবেন না।

৩। রেফারেন্স দিয়ে আশ্বস্ত করুন : ফ্রেশার বা সদ্য গ্র্যাজুয়েট? তাহলে আপনার মেধা কিংবা দক্ষতা সম্পর্কে জানে প্রতিষ্ঠিত এমন কারো কিংবা আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষকের রেফারেন্স সিভিতে উল্লেখ করে দিন। কাগজপত্র দেখে নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তি আপনার ব্যাপারে আগ্রহী হলে রেফারেন্সের কারণে যেন আরো আশ্বস্ত হতে পারেন।

৪। ছবি-স্বাক্ষর জায়গামতো : সশরীরে কিংবা ডাকে সিভি জমা দিলে হার্ডকপির নিচে স্বাক্ষর, তারিখ ও ওপরে এক পাশে রঙিন ছবি (সদ্য ও স্পষ্ট) স্ট্যাপলার বা আঠা দিয়ে লাগিয়ে নিন। আর যদি ই-মইল বা অনলাইনে পাঠাতে হয়, সে ক্ষেত্রে ছবি ও স্বাক্ষর স্ক্যান করে সফটকপিতে জায়গামতো জুড়ে দিন।

সিভি ঠিক তো প্রার্থী ফিট
সিভি ঠিক তো প্রার্থী ফিট । কালের কণ্ঠ থেকে সংগৃহীত

সূত্র : কালের কণ্ঠ । ১৬.১১.২০১৯

এডু ডেইলি ২৪

Education, News and Information-based portal

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *