এসাইনমেন্ট শিরোনাম : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের প্রতি আমাদের করণীয়।
শিখনফল / বিষয়বস্তু :
নির্দেশনা :
কাজ :
উত্তর :
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বলতে সেইসব শিশুদের বুঝায় সমবয়স্কদের তুলনায় যাদের বুদ্ধি সংবেদন, শারীরিক বৈশিষ্ট্য, ভাব বিনিময় ক্ষমতা ও সামাজিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য মাত্রার কম বা বেশি হয় তাকেই ব্যতিক্রমী শিশু বলে আখ্যায়িত করা হয়। অর্থাৎ যারা সাধারণের বাইরে তারাই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু।
উত্তর :
আমার শ্রেণীতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু থাকলে বা সহপাঠী থাকলে তার প্রতি আমার কি রকম আচরণ হওয়া উচিত তা নিচে একটি তালিকার মাধ্যমে দেওয়ার চেষ্টা করলাম –
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সহপাঠির আমার আচরণ যেমন হওয়া উচিত নয় –
শ্রেণিকক্ষে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সভাপতি থাকলে তার প্রতি আমাদের যে রকমের আচরণ করা উচিত নয় তার একটি তালিকা দেয়া হলো –
উত্তর:
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুরা সিনড্রোম, টার্মিনাল ডিজিজ, গভীর জ্ঞানীয় দুর্বলতা বা মারাত্মক মানসিক সমস্যা নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারে। অন্যান্য শিশুর বিশেষ চাহিদাগুলোর মধ্যে থাকতে পারে—শিক্ষার অক্ষমতা, খাদ্য অ্যালার্জি, বুদ্ধিমত্তার বিকাশ বিলম্ব বা আতঙ্কিত হওয়ার সমস্যাগুলো। এমন শিশুদের চাহিদার চ্যালেঞ্জগুলো সাধারণ শিশুদের থেকে মারাত্মক হয় এবং আজীবন স্থায়ী চ্যালেঞ্জও হতে পারে।
এ ক্ষেত্রে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের অতিরিক্ত সহায়তা ও অতিরিক্ত পরিষেবাগুলোর প্রয়োজন হয়। তাঁদের অতিরিক্ত দিকনির্দেশনা শিক্ষাগত, সামাজিক, সংবেদনশীল ও কখনো কখনো চিকিৎসার মাইলফলক পূরণে সহায়তা করে। আবাসন, কর্মসংস্থান, সামাজিক সম্পৃক্ততা ও আর্থিক লেনদেনের প্রতিদিনের সমস্যাগুলো মোকাবিলায় তাঁদের আজীবন দিকনির্দেশনা এবং সহায়তা প্রয়োজন হতে পারে।
প্রতিবন্ধী শিক্ষা আইন ইনডিভিজুয়্যাল উইথ ডিজঅ্যাবিলিটি এডুকেশন অ্যাক্টের (IDEA) অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের জন্য বিশেষ শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। এই আইনটি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের আর্লি ইন্টারভেনশন পরিষেবা, বিনা মূল্যে পাবলিক বিশেষ শিক্ষা ও এ সম্পর্কিত পরিষেবায় উপযুক্ত পদক্ষেপগুলোকে সংজ্ঞায়িত করে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের জন্য আর্লি ইনন্টারভেনশন শিক্ষাগত, আবেগময় ও সামাজিক সম্ভাবনা পূরণে সহায়তা করার এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আর্লি ইন্টারভেনশন একটি প্রক্রিয়াকে বোঝায়, যা শুরুতেই চলমান শিশুর বিকাশ ক্ষমতা মূল্যায়ন করে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের বিকাশ ও আচরণের ক্ষেত্রে পার্থক্য থাকতে পারে। শিশু বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখে রাখা ভালো। যেমন—শিশু জন্মের ৬ মাস অবধি যদি কোনো ধরনের শব্দ না করে বা হাসি না দেয়, উচ্চ শব্দে সাড়া না দেওয়া বা শব্দ এবং কণ্ঠস্বরকে অনুসরণ করার চেষ্টা না করা, তিন মাস বয়সের পরও মাথা ধরে রাখতে সমস্যা হওয়া, কোনো জিনিস বা ব্যক্তিকে চোখ দ্বারা অনুসরণ করতে সমস্যা হওয়া, বাহু বা পা শক্ত থাকা এবং শরীরের ভঙ্গিটি স্বাভাবিক না হওয়া ইত্যাদি।
উত্তর:
প্রতিবন্ধী অক্ষম মানুষেরা চিরকালই সমাজে সবলদের দ্বারা উপেক্ষিত ও অবহেলিত হয়ে আসছে। অথচ ইসলামের নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের সঙ্গে সদাচরণ, সাহায্য-সহযোগিতা এবং অন্যদের ওপর তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। বিপদ-আপদে সব সময় তাদের পাশে দাঁড়ানো উচিত। প্রতিবন্ধীদের সঙ্গে অসদাচরণ, উপহাস, ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ বা ঠাট্টা-তামাশা করা সৃষ্টিকে তথা আল্লাহকে উপহাস করার শামিল। শারীরিক, শ্রবণ, বাক্, বুদ্ধি ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের একটি অংশ জন্মগতভাবে প্রতিবন্ধী।
অপর অংশ দুর্ঘটনার কারণে মানসিকভাবে প্রতিবন্ধিত্বের শিকার হয়। গর্ভাবস্থায় মায়ের দৈহিক কোনো ঘাটতি, পুষ্টিহীনতা বা অসুস্থতা, জন্মের পর বেড়ে ওঠার সময় অপুষ্টি, রোগাক্রান্ত হওয়া, সড়ক দুর্ঘটনা প্রভৃতিসহ পিতামাতার অমনোযোগ, অযত্ন ও অবহেলার কারণে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে। এ ব্যাপারে ধর্মগ্রন্থেও উল্লেখ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি তোমার সুমহান প্রতিপালকের নামের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করো, যিনি সৃষ্টি করেন ও সুঠাম করেন এবং যিনি পরিমিত বিকাশ সাধন করেন ও পথনির্দেশ করেন।’ (সূরা আল-আ’লা, আয়াত: ১-৩) অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তিনিই মাতৃগর্ভে যেভাবে ইচ্ছা তোমাদের আকৃতি গঠন করেন।’ (সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৬)
শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ, কর্মসংস্থান প্রভৃতি ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষায়িত কার্যক্রমের প্রয়োজন রয়েছে। প্রতিবন্ধীদের পরমুখাপেক্ষিতার পথ থেকে স্বাবলম্বিতার পথে আনা এবং সমাজের আর দশজন কর্মীর মতো তাদের হাতকেও কর্মীর হাতে পরিণত করার পদক্ষেপ নিতে হবে।
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ লটারির সাহায্যে স্বাভাবিক সংখ্যা বিষয়ক পণিতিক সমস্যার সমাধন।
শিখনফল/ বিষয়বস্তুঃ ১ম অধ্যায়ঃ ও ভগ্নাংশ
অ্যাসাইনমেন্ট প্রণয়নের নির্দেশনা (ধাপ/পরিধি/সংকেত):
ছোট ছোট টুকরে কাপড়ে ১০ থেকে ৩০ পর্যন্ত স্বাভাবিক সংখ্যা লিখে ভাজ করে একটি কৌটায় রাখো। অতঃপর দৈব ভাবে (লটারি) একটি করে তুলে নিয়ে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ কর। মৌলিক সংখ্যা ও যৌগিক সংখ্যা আলদা করে অঙ্কিত তালিকা।
অনুযায়ি খাতায় লিখ:
মৌলিক সংখ্যা | যৌগিক সংখ্যা |
এবার তুলে নেওয়া সবগুলো কাগজের টুকরো পুনরায় কৌটায় রখে [বিঃদ্রঃ এখন থেকে তুলে নেওয়া কাগজের টুকরোটি পুনরায় ফোঁটায় রাখা যাবে না।
লটারির মাধ্যমে এক জোড় করো তুলে প্রাপ্ত সংখ্যা দুইটি অঙ্কিত তালিকা অনুযায়ি খাতায় দিয়ে সহমৌলিক কিনা যাচাই কর।
১ম সংখ্যা | ২য় সংখ্যা | সহমোণিক (হ্যা/না) |
এবার কোঁটা থেকে দৈবভাবে একইসাথে তিনটি সংখ্যা তুলে নাও প্রাপ্ত সংখ্যগুলো পাশাপাশি বসিয়ে হয় অঙ্কের ক্ষুদ্রতম ও বৃহত্তম।
সংখ্যা গঠন করা :
যেমন : ১২, ২২, ২৪ এই তিনটি সংখ্যা পাশাপশি বসিয়ে প্রাপ্ত হয় অঙ্কের সংখ্যা = ১২২২২৪। তোমার সমাধানের ক্ষেত্রে লটারিতে এই সংখ্যাটি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবে।
☑ ২০তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : ইংরেজি, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
☑ ২০তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ১২ অক্টোবর ২০২১
Bangabandhu will live on in the hearts of millions of Bengalis. He led this nation to freedom from years of alien subjugation. He took on the massive task to unite the people. It was not achieved easily, nor did it happen in a day, or a month, or a year. He struggled since his student years, which ultimately fulfilled his dream of emancipation of the people. Before liberation, the majority of our people lived in rural areas. Bangabandhu as a true son of the soil was connected to his roots and to the people. That is why he could speak to the people in their words and reach out to them so easily. The people always felt that he was one of them. The majority of the people could very easily relate to him and his words.
The common people were always felt one with him as he never lost touch with the soil of his roots. Unlike most other politicians who lost touch with their rural beginnings, Bangabandhu remained close to the people of rural Bangladesh throughout his life. That is why he understood them and their problems so well. He was and forever will remain the ultimate son of the soil of Bangladesh.
The nation that was under subjugation for ages and was never before thought to be capable of becoming an independent country became free for the first time in history, and it was made possible by his relentless struggle and sacrifice. To the people in those years before the independence of Bangladesh, Bangabandhu was lovingly addressed as Sheikh Mujib or just Mujib. The sad wishful thinking will remain forever within our hearts- if only he had been with us for a few more years than we actually had him!
We can only conjecture what the country would have been like today if only our people’s leader and the true son of the soil, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the father of our nation, the founder of independent Bangladesh, who dreamt of a self-governed land for the Bengali people, had been with us a little longer! Imagine all that he could have achieved for his beloved people and country that he is strived so hard to make into reality! Though nothing can compare with the reality of his presence, the indulgence of our dreams permitting, which may be forgiven as it is not just idle day-dreaming but also a vision of reality, as with his worthy daughter at the help of the country and the patriotic people of this land at her side, we strive to make his dreams for our motherland come true.
** ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২০তম সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্টের নমুনা উত্তর শিগগিরই প্রকাশ করা হবে। আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে সঙ্গেই থাকুন: https://www.facebook.com/EduDailyOfficial/
☑ ১৯তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : বিজ্ঞান, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা / ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা।
☑ ১৯তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ৫ অক্টোবর ২০২১
Class 6 assignment 19th week answer – Science
Class 6 assignment 19th week’s Science solutions (pdf) download link : https://edudaily24.com/wp-content/uploads/Class-6-assignment-ans-science-19th-2021.pdf
☑ ১৮তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : গণিত, শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য।
☑ ১৮তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
☑ ১৭তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : বাংলা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)
☑ ১৭তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
☑ ১৬তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : ইংরেজি, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
☑ ১৬তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
☑ ১৪তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : কৃষি শিক্ষা, ধর্ম
☑ ১৪তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ৩১ আগস্ট ২০২১
☑ ১২তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : বিজ্ঞান, কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা
☑ ১১তম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : ইংরেজি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)
☑ ১১তম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ১১ আগস্ট ২০২১
☑ Class 6 assignment 2021 (12nd week) download link (pdf) : http://www.dshe.gov.bd/sites/default/files/files/dshe.portal.gov.bd/notices/64394133_abef_4b73_9f90_668d2e777731/6-9_12th_compressed.pdf
☑ Class 6 assignment 2021 (11th week) download link (pdf) : http://www.dshe.gov.bd/sites/default/files/files/dshe.portal.gov.bd/notices/e4a3f356_bd25_4223_b2d8_cbea02982352/6-9-Assignment11week.pdf
>> ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১১তম সপ্তাহের ইংরেজি ও আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) এই ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্টের প্রশ্ন ও উত্তর নিচে পর্যায়ক্রমে দেয়া হলো।
* ১২তম সপ্তাহের উত্তর শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।
☑ ৯ম সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে : বাংলা, বিজ্ঞান
☑ ৯ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ২৭ জুন ২০২১
ASSIGNMENT COVER PAGE >> https://edudaily24.com/%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%a8%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%95%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%87%e0%a6%9c/
** ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৯ম সপ্তাহের এসাইনমেন্টের উত্তর শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।
** ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৯ম সপ্তাহের এসাইনমেন্টের উত্তর শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।
☑ ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে ৮ম সপ্তাহে : ইংরেজি, চারু ও কারুকলা।
☑ ৮ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ২০ জুন ২০২১
*** ৬ষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি এসাইনমেন্টের (৮ম সপ্তাহ) উত্তর শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।
*** ৬ষ্ঠ শ্রেণির চারু ও কারুকলা এসাইনমেন্টের (৮ম সপ্তাহ) উত্তর শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।
>> ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২টি বিষয়ের এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে ৭ম সপ্তাহে : গণিত, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা / হিন্দু ধর্ম / খ্রিষ্ট ধর্ম / বৌদ্ধ ধর্ম।
>> ৭ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশের তারিখ : ১৩ জুন ২০২১
ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট >> প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত যে সকল ইবাদত করা যায়, তার একটি তালিকা তৈরি কর।
উত্তর : ইবাদত আরবি শব্দ এর আভিধানিক অর্থ হলাে:- চুড়ান্ত বিনয়, আনুগত্য ও বশ্যতা। শারী’আতের পরিভাষায়:- প্রকাশ্য কিংবা গােপনীয় যতসব কথা ও কাজ আল্লাহ ভালােবাসেন ও পছন্দ করেন, সে সবের একটি সামষ্টিক নাম হলাে ইবাদাত।।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত যে সকল কাজ আমরা করি তা ইবাদত। মুমিনের হায়াতের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু কিছু বিশেষ সময় বা মুহূর্তকে মহান আল্লাহ তাদের জন্য অধিক গুরুত্বপূর্ণ করেছেন।
ইবাদতকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় :
১. ইবাদতে বাদানি বা শারীরিক ইবাদত – শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সাহায্যে যে ইবাদত করা হয় তাকে বলা হয় ইবাদতে বাদানি বা শারীরিক ইবাদত। যথা- দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করা ও রমযান মাসে রােযা রাখা। ইবাদতের মধ্যে শারীরিক ইবাদত সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
২. ইবাদতে মালি বা আর্থিক ইবাদত – অর্থের দ্বারা যে ইবাদত করতে হয় সেগুলােকে বলা হয় ইবাদতে মালি বা আর্থিক ইবাদত। যেমন: যাকাত দেওয়া , সাদকা ও দান-খয়রাত করা ইত্যাদি।
৩. ইবাদতে মালি ও বাদানি বা শরীর ও অর্থ উভয়ের সংমিশ্রণে ইবাদত –উল্লিখিত দুই প্রকার ইবাদত ছাড়াও এমন কিছু ইবাদত আছে যা শুধু শরীর দ্বারা কিংবা অর্থ দ্বারা করা যায় না। বরং শরীর এবং অর্থ। উভয়ের প্রয়ােজন হয় যেমন :হজ করা, জিহাদ করা ইত্যাদি।
প্রকারভেদ ও ধারণা অনুযায়ী বিভিন্ন ইবাদতের তালিকা :
১) নির্ধারিত সময়ে ফরজ নামাজসমূহ আদায় করা।
২) সৎ কাজের আদশে করা।
৩) অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করা।
৪) আত্মীয়তার সম্পর্ক ঠিক রাখা।
৫) জামাতে সালাত আদায় করা।
৬) রাতের তাহাজ্জুদের সালাত।
৭) খাবার খাওয়া।
৮) ঘুম।
৯) প্রতিবেশীদের সঙ্গে খােশগল্প।
১০) গৃহপালিত পশু লালন-পালন।
১১) বাচ্চাদের দেখভাল করা।
১২) রান্না-বান্না করা।
এছাড়াও অন্যান্য সবই ইবাদত।
আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের সাধারণত আমরা যা কিছু করি সবই। ইবাদত। কিছু আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপনের নিত্যকার ঘটনা। যদিও স্বাভাবিক দৃষ্টিতে এই কাজগুলাে দুনিয়ার জীবনের জন্য, কিন্তু আমরা। যদি এ কাজগুলােই আল্লাহর হুকুম এবং নবীর তরিকা মেনে “বিসমিল্লাহ” বলে শুরু করতে পারি তা হলে এগুলােও “পরকালের উপার্জন” হিসেবে গণ্য হয়ে যাবে এবং ইবাদত হিসেবে বিবেচিত হবে।
৬ষ্ঠ শ্রেণির ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার এসাইনমেন্ট (৭ম সপ্তাহ) :
*** এই বিষয়ের উত্তর পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে।
>> ৬ষ্ঠ সপ্তাহে ৬ষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছে ৩টি বিষয়ে : ইংরেজি, কৃষি ও গার্হস্থ্য বিজ্ঞান।
>> ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৬ষ্ঠ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশিত হয়েছে ৭ জুন ২০২১।
Think of a situation when you did something brilliant and somebody congratulated you. Maybe you played or sang well or cooked something for your family or had a success somewhere. Now write about that experience.
In your writing, mention the following things.
1. What happened? 2. When it happened? 3. Who congratulated you? 4. How he/she congratulated (e.g.
what language was used) ? 5. How did you feel it?
Or Think of an unhappy situation when you were upset but somebody helped you overcome your bad time. In your writing, mention the following things: 1. What was the occurrence? 2. How did you feel? 3. Who consoled you? 4. What language he/she used? 5. How did he/she help you to overcome that situation?
Last yearl was upset after a football match because our team could not win against the rival team. It was the final match of the season. We had all worked very hard for the match and practiced so we could win. But our opponents were stronger and we lost, even though we had tried our best. I felt very upset. After the match, our coach noticed how upset we were. He consoled us and tried to lift our spirits.
He told us “Dont worry.” And proceeded to tell us how well we had played on the field. By telling us how well we had done, even though we had not won match, he helped us feel better about ourselves. After the words of consolation from him, I felt better. I felt confident again and I hoped to win the next match. This is how our coach helped us overcome the situation.
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক রিনা বেগম ২০২০ সালে নিকলী উপজেলায় অনুষ্ঠিত ‘কৃষি মেলা’ দেখতে যান। তিনি মেলায় প্রদর্শিত কৃষি জাত পণ্য, বিভিন্ন ফসলের নানা জাতের চারা ও গাছের উন্নত ফলন। দেখে কৃষি কাজের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে নিজের পৈত্রিক জমিতে কৃষি কার্যক্রম পরিচালনা করতে আগ্রহী হন। কৃষি কার্যক্রম পরিচালনা করতে রিনা বেগম অভিজ্ঞ কৃষক, কৃষি মেলা, কৃষি শিক্ষা, কৃষি গবেষণা, কৃষি তথ্য ও সেবা প্রাপ্তির উৎসগুলাে কীভাবে কাজে লাগাবেন?
১। রীনা বেগম কৃষি মেলায় কীকীকৃষিজাত পণ্য দেখতে পেয়েছিলেন?
উত্তর : রীনা বেগম ২০২০ সালে নিকলী উপজেলায় অনুষ্ঠিত “কৃষি মেলা” যেসকল পণ্য দেখতে পেয়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলাে বিভিন্ন প্রকার ফল যেমন- আম, কাঠাল, জাম, লিচু, ডাব এছাড়া তিনি প্রান্তিক পর্যায়ে চাষীদের উৎপাদিত বিভিন্ন প্রকাশ সবজি যেমন- চাল কুমড়া, মিষ্টি কুমড়া, বেগুন, শশা, আলু, ওল কচু, করােলা, ঢেড়স ইত্যাদি কৃষিজাত পণ্য রীনা বেগম উক্ত কৃষি মেলায় দেখতে পেয়েছিলেন।
২। তার কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য কাদের নিকট থেকে প্রয়ােজনীয় তথ্য ও সেবা পেতে পারেন?
উত্তর : রীনা বেগম ২০২০ সালের ‘কৃষি মেলা থেকে কৃষি জাত পণ্য, বিভিন্ন ফসলের নানা জাতের চারা ও গাছের উন্নত ফলন দেখে কৃষি কাজের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে নিজের পৈত্রিক জমিতে কৃষি কার্যক্রম পরিচালনা করতে আগ্রহী হন। তার এই কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য যাদের নিকট থেকে প্রয়ােজনীয় তথ্য ও সেবা পেতে পারেন তা নিচে আলােচনা করা হলােঃ
অভিজ্ঞ কৃষক : রীনা বেগম তার কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য এলাকার অভিজ্ঞ কৃষকদের নিকট থেকে প্রয়ােজনীয় তথ্য ও সেবা নিতে পারেন। কেননা অভিজ্ঞ কৃষকরা তাদের বহু দিনের কৃষিকাজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে প্রয়ােজনীয় তথ্য ও সেবা প্রদান করতে পারে। কেননা এভাবেই তারা তাদের কৃষিকাজের অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগায়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা : রীনা বেগম তার কৃষি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য স্থানীয় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার নিকট থেকে প্রয়ােজনীয় তথ্য ও সেবা পেতে পারেন। উপজেলা কৃষি উন্নয়ন কর্মকর্তাগণ সব সময় প্রান্তিক কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নের জন্য সর্বদা চেষ্টা করে থাকেন। তাই তাদের নিকট থেকে তথ্য ও সেবা পাওয়া যায় এবং সেই তথ্য ও সেবাগুলাে অবশ্যই বিজ্ঞানসম্মত হয়ে থাকে।
উঠান বৈঠক : কৃষি সম্পর্কিত বিন্নি উঠান বৈঠকের মাধ্যমে কৃষকদের কৃষি সম্পর্কে বিভিন্ন প্রকার প্রয়ােজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়ে থাকে। এসব বৈঠকে কিভাবে ভালাে ফসল পাওয়া যায়, কিভাবে উন্নত জাতের চারা উদ্ভাবন করা হয়, এছাড়া ফসলের যত্ন কিভাবে নিতে হয় এসকল বিষয় নিয়ে আলােচনা করা হয়। ফলে রীনা বেগম উঠান বৈঠকের মাধ্যমে তার কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য প্রয়ােজনীয় তথ্য ও সেবা পেতে পারেন।
কৃষি উপসহকারী থেকে তথ্য : উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বিভিন্ন গ্রামে বা ইউনিয়নে যে সকল কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তাগণ দায়িত্বে থাকেন তাদের মাধ্যমে অর্থাৎ কৃষি উপসহকারী কর্মকর্তার মাধ্যমে রীনা বেগম তার কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য প্রয়ােজনীয় তথ্য ও সেবা পেতে পারেন।
৩। কৃষি বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ ও গবেষণা করতে কোন কোন প্রতিষ্ঠান ভূমিকা রাখতে পারে?
উত্তর : কৃষি বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ ও গবেষনা করতে যে সকল প্রতিষ্ঠান ভূমিকা রাখে সেগুলাে হলাে-
৪। একজন অভিজ্ঞ কৃষক কীভাবে রীনা বেগমকে সহায়তা করতে পারে?
উত্তর : একজন অভিজ্ঞ কৃষক যেভাবে রীনা বেগমকে সহায়তা করতে পারে তা নিচে আলােচনা করা হলােঃ | একজন অভিজ্ঞ কৃষক বলতে আমরা বুঝি যিনি দীর্ঘকাল ধরে কৃষি কাজের সাথে যুক্ত রয়েছেন। এবং ফলস উৎপাদনে প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করেছেন। একজন অভিজ্ঞ কৃষক দীর্ঘকাল ধরে কৃষি কাজের সাথে যুক্ত থাকার ফলে তিনি যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন তা হলাে- কোন সময়ে কোন ফসল ভালাে হয়, উন্নতমানের ফসলের বীজ, সার ও জাত সম্পর্কে তিনি যথেষ্ঠ ধারনার অধিকারী। এসকল বিষয় বা অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তিনি কৃষিকাজ করে সফলতার মুখ দেখেছেন। অপরদিকে রীনা বেগম যেহেতু সম্প্রতি কৃষি মেলা থেকে কৃষিজাত পণ্য, বিভিন্ন ফসলের নানা জাতের চারা ও গাছের উন্নত ফলন দেখে কৃষি কাজের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে নিজের পৈত্রিক জমিতে কৃষি কার্যক্রম পরিচালনা করতে আগ্রহী হন তাই রীনা বেগমের ক্ষেতে কৃষি কাজের যথেষ্ঠ অভিজ্ঞতা হয়ে উঠেনি। তাই একজন অভিজ্ঞ কৃষক রীনা বেগমকে কৃষি কাজে সহায়তা করতে পারেন। একজন অভিজ্ঞ কৃষকের মাধ্যমে রীনা বেগম জানতে পারেন কোন সময়ে কোন ধরনের ফসল ভালাে জন্মে, সেই ফসলের রােগ থেকে কিভাবে ফসলকে রােগমুক্ত রাখা যায়, পােকার আক্রমন থেকে কিভাবে ফসল ভালাে রাখা যায় এবং ফসলের উন্নত জাত, বীজ, সার সম্পর্কে রীনা বেগম একজন অভিজ্ঞ কৃষকের নিকট থেকে প্রাপ্ত ধারনার মাধ্যমে রীনা বেগম সহায়তা লাভ করতে পারেন।
৫) একজন কৃষক ও একজন কৃষি বিজ্ঞানীকে তুমি কীভাবে আলাদা করবে?
উত্তর : একজন কৃষক ও একজন কৃষি বিজ্ঞানীকে আমি কীভাবে আলাদা করবে তার উপায় নিচে আলােচনা করা হলেঃ একজন কৃষক ও একজন কৃষি বিজ্ঞানী এক নয় কেননা একজন কৃষক কৃষক বেল কৃষিকাজ করেন। কিন্তু তার ফসলের জন্য কোন উপাদান কি পরিমাণে লাগবে কিংবা সঠিক সময়ে ফসলের সঠিক যত্ন ইত্যাদি সম্পর্কে ভালাে ধারণা রাখতে পারেন। ফসলের বিভিন্ন প্রকার সমস্যা সমাধানের জন্য কারাে নিকট তাকে যেতে হয়।
পক্ষান্তরে, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে যিতি গবেষণা করে নতুন নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার করেন তিনি কৃষি বিজ্ঞানী। তিনি একটি ফসলের জীবনচক্র সুন্দভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেন এবং তার নিকট কৃষি বিষয়ক নানা প্রকার তথ্য পুঞ্জিভূত থাকে। তারা নতুন ফসল ও প্রাণির উন্নতকাত উৎপাদন ও সংরক্ষণ পদ্ধতি উদ্ভাবন করে দেশের কল্যাণ সাধন করছেন।
উপরােক্তভাবে আমি একজন কৃষক ও একজন কৃষি বিজ্ঞানীকে আলাদা করতে পারবাে।
>> এসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ : বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন সহপাঠীর প্রতি তােমার। আচরণ কেমন হওয়া উচিত বা অনুচিত তা একটি ছকের মাধ্যমে তুলে ধর।
উত্তর : যে সকল শিশুর ইন্দ্রিয় ক্ষমতা বৃদ্ধি বা শারীরিক ক্ষমতা এতটাই ভিন্ন যে কারণে তাদের জন্য বিশেষ শিক্ষা বা বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়ােজন হয়, সেই সকল শিশুকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বলা হয়। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বলতে সেইসব শিশুদের বুঝায় সমবয়স্কদের তুলনায় যাদের বুদ্ধি। সংবেদন, শারীরিক বৈশিষ্ট্য, ভাব বিনিময় ক্ষমতা ও সামাজিক ক্ষেত্রে উল্লেখযােগ্য মাত্রার কম বা বেশি হয় তাকেই ব্যতিক্রমী শিশু বলে আখ্যায়িত করা হয়। অর্থাৎ যারা সাধারণের বাইরে তারাই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু।
আমার বিদ্যালয়ে আমার শ্রেনিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যে সকল সহপাঠী রয়েছে তাদের প্রতি আমার আচরণ যেরুপ হওয়া উচিত বা অনুচিত তা নিম্নে একটি ছকের মাধ্যমে প্রকাশ করা হলাে:
ক্রমিক নং | বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার আচরণ যেরূপ হওয়া উচিত | বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার আচরণ যেরূপ হওয়া অনুচিত |
1 | বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের প্রথম সারিতে বসানাের ব্যবস্থা করা। | তাদেরকে পেছনে রেখে সামনের সারিতে বসা। |
2 | কিছু না বুঝলে অথবা বুঝতে অসুবিধা হলে বুঝিয়ে দেওয়া। | তাদের কাছে কোন কিছু কঠিনভাবে উপস্থাপন করা। |
3 | সহজ, সরল ও সাবলীল ভাষায় তাদের সাথে কথা বলা | তাদেরকে প্রতিবন্ধী কিংবা অটিস্টিক বলা। |
4 | তাদেরকে যে কোন সমস্যায় সর্বোচ্চ সহযােগিতা করা। | তাদের যে কোন সমস্যায় এগিয়ে না আসা। |
5 | তাদের কোনাে অসুস্থতা দেখা দিলে বিলম্ব না করে শিক্ষকদের জানানাে। | তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যবহার না করা এবং বিপদে দূরে থাকা। |
6 | তাদেরকে সব সময় হাসিখুশি তথা বিনােদনের মধ্যে রাখা। | তাদেরকে অবহেলিত মনে করে উপেক্ষা করা। |
7 | শ্রেণির অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও যেন তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে পারে সে ব্যবস্থা করা। | তাদেরকে সমাজের বােঝা মনে করা তথা অন্যান্য শিক্ষার্থীদের অবজ্ঞায় উৎসাহিত করা। |
8 | তাদের মতামতের গুরুত্ব দেওয়া তাদের প্রাকৃতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি গুরুত্ব আরােপ করা | তাদের মতামতের প্রতি গুরুত্ব না তাদের প্রাকৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করা। |
9 | তাদের একান্ত নিজস্ব অনুভূতির প্রতি সহমত পােষণ করা। | তাদের একান্ত নিজস্ব অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া। |
10 | তাদেরকে কথা বলার বা সামনে থেকে দেখার সুযােগ দেয়া। | তাদেরকে কথা বলায় এবং দেখায় বাধা দেওয়া। |
11 | তাদের সাথে সর্বদা ভালাে আচরণ করা। | তাদের সাথে খারাপ আচরণ করা। |
উপরিউক্ত উচিত এবং অনুচিত পদক্ষেপগুলাে সঠিক ভাবে পালন করতে পারলে সমাজ থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু ও সাধারণ মানুষের মধ্যে যে বৈষম্য রয়েছে তা দূরীভূত হবে।
৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও কর্মমূখী শিক্ষা এসাইনমেন্ট সমাধান – Class 6 – Life and Work Oriented Assignment Answers (5th Week) :
>> এসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ :একজন আত্মমর্যাদাবান মানুষ হিসেবে কোন কোন বৈশিষ্ট্য তােমার মধ্যে আছে? আর কি কি বৈশিষ্ট্য নিজের মধ্যে দেখতে চাও এবং কেন?
উত্তর : আমরা নিজের সম্পর্কে যে বিচার, মতামত, মূল্যায়ন করি, সেটাই হলাে আত্মমর্যাদা। অন্যভাবে বুললে, আমাদের সম্পর্কে নিজের যে আবেগীয় মুল্যাযুন এবং নিজের প্রতি নিজের যে দৃষ্টিভঙ্গি, নিজের প্রতি নিজের অনুভূতি, সেটাই হলাে আত্মসম্মান বা আম্মুমর্যাদা। আয়ুসৰ্ম্মী সারাজীবনের অভিজ্ঞতার আলােকে তৈরি হয়। অতীত অভিজ্ঞতাগুলাে যদি ইতুিবাচক হয়, তাহলে আমাদের মধ্যে উচ্চ আত্মসম্মানবােধ তৈরি হবে। আর যদি নেতিবাচক হয়, তাহলে নিম্ন আত্মসম্মানবােধ তৈরি হবে। অতীত এবং বর্তমান জীবনের সব আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্কগুলােও আত্মসম্মান তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি সম্পর্ক সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করতে পারা, দায়িত্বগুলাে সঠিকভাবে পালন করতে পারা প্রভৃতি আত্মসম্মানবােধ বৃদ্ধি করে।
একজন আত্মমর্যাদাবান মানুষ হিসেবে আমার মধ্যে যে সব বৈশিষ্ট্য আছে
যে সব বৈশিষ্ট্য আমার মধ্যে দেখতে চাই:
>> ৪র্থ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট ২৩ মে ২০২১ তারিখে প্রকাশিত হয়েছে। এই এসাইনমেন্ট সম্পন্ন করে নিজ নিজ স্কুল শিক্ষকের নিকট জমা দিতে হবে ২৭ মে তারিখের মধ্যে।
৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতি সপ্তাহে ২-৩টি বিষয়ের উপর এ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন বা নির্দিষ্ট কাজ দেওয়া হবে। এ্যাসাইনমেন্ট শেষ করে জমা দেওয়া পর পরবর্তী সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন বা নির্ধারিত কাজ নিতে হবে। এভাবে ষষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করা হবে।
উত্তর : নিম্নে আমি আমার পড়ার টেবিলের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতার পরিমাপ একটি সেন্টিমিটার স্কেলের সাহায্যে মেপে উপস্থাপন করলাম।
আমার পড়ার টেবিলের দৈর্ঘ্য = ১৫০ সেন্টিমিটার,
আমার পড়ার টেবিলের প্রস্থ = ৯০ সেন্টিমিটার
এবং আমার পড়ার টেবিলের উচ্চতা = ৮০ সেন্টিমিটার।
১ এর উওর :
আমার পড়ার টেবিলের দৈর্ঘ্য = ১৫০ সেন্টিমিটার;
টেবিলের প্রস্থ = ৯০ সেন্টিমিটার।
আমরা জানি, ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্যxপ্রস্থ) বর্গ একক।
তাহলে, আমার পড়ার টেবিলের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল হবে (১৫০x৯০) বর্গ সেন্টিমিটার = ১৩৫০০ বর্গ সেন্টিমিটার।
সুতরাং আমার পড়ার টেবিলের পৃষ্ঠের নির্ণেয় ক্ষেত্রফল = ১৩৫০০ বর্গ সেন্টিমিটার। (উত্তর)
২ এর উত্তর : আমার পড়ার টেবিলের দৈর্ঘ্য = ১৫০ সেন্টিমিটার,
টেবিলের প্রস্থ = ৯০ সেন্টিমিটার,
টেবিলের উচ্চতা = ৮০ সেন্টিমিটার
আমার পড়ার টেবিল ঘরের ভেতরের যেটুকু জায়গা দখল করবে সেটাই হবে তার আয়তন।
আমরা জানি, আয়তন = (দৈর্ঘ্যxপ্রস্থ×উচ্চতা) ঘন একক।
সুতরাং আমার পড়ার টেবিলের আয়তন= (১৫০x৯০x৮০) ঘন সেন্টিমিটার।
= ১০৮০০০০ ঘন সেন্টিমিটার।
উত্তর : এটি ঘরের ১০৮০০০০ ঘন সেন্টিমিটার জায়গা দখল করেছে।
৩ এর উত্তর :
২ নং থেকে পাই আমার পড়ার টেবিলটি ঘরের ১০৮০০০০ ঘন সেন্টিমিটার জায়গা দখল করেছে।
প্রশ্নমতে, সমআয়তন পাত্রের আয়তন ১০৮০০০০ ঘন সেন্টিমিটার।
ওই পাত্রে যেটুকু পানি ধরবে তা ওই পাত্রের আয়তনের সমান হবে।
আমরা জানি, ১০০০ ঘন সেন্টিমিটার পানির আয়তন ১ লিটার ।
সুতরাং, ১০৮০০০০ ঘন সেন্টিমিটার পানির আয়তন =(১০৮০০০০ ÷ ১০০০) লিটার।
=১০৮০ লিটার।
উত্তর : পড়ার টেবিল যে আয়তনের জায়গা দখল করে সেই আয়তনের একটি পাত্রে ১০৮০ লিটার পানি ধরবে।
প্রশ্ন / এসাইনমেন্ট : আদিম মানুষের ছবি আকা ও বর্তমান সময়ের ছবি আকার তুলনামূলক বর্ণনা দাও ।
উত্তর : আদিম যুগের ছবি আঁকা : আদিম মানুষরাও ছবি আঁকত। আর তাদের আঁকা ছবি দেখেই আজ আমরা জানতে পেরেছি তাদের জীবন ধারনের কথা। ঘর-বাড়ি তাদের ছিল না। বানাতেও জানত না। থাকত তারা গুহায়। চাষবাস, ফসল ফলানে-এসব কিছুই জানত না। পশু শিকার করে, মাংস খেয়ে জীবন বাঁচাত। যে গুহায় বাস করত তারা দল বেঁধে, সে গুহার এবড়ােথেবড়াে দেয়ালেই তারা ছবি এঁকেছে। অনেকগুলাে গুহা ফ্রান্সে ও স্পেনে আবিষ্কৃত হয়েছে।
ঘর সাজাবার জন্য তারা ছবি আঁকত না। কারণ ঘরই বানাতে শেখেনি, ছবি টাঙাবে কী! তবে কেন আঁকত জান? ছবি আঁকা আদিম মানুষের কাছে ছিল একটা জাদু বিশ্বাসের মতাে। জীবজন্তু শিকার করাই ছিল তাদের একমাত্র কাজ। তাই যেসব পশু তারা শিকার করত, তার ছবিই এঁকেছে। আবার পশুর গায়ে তীর, বর্শা, এসবও এঁকে দিয়েছে। এর অর্থ হলাে, শিকার করার হাতিয়ার দিয়ে পশুটিকে শিকার করা হলাে। শিকারে বের হবার আগে এসব ছবি এঁকে শিকারে বের হতাে। তাদের বিশ্বাস ছিল যে, শিকারে আজ সফল হবই। সে যুগের বেশিরভাগ জীবজন্তু ছিল বাইসন, ম্যামথ ইত্যাদি। হ্যা, আমাদের মতাে তারা এত সুন্দর তুলি বানাতে জানত না। পশুর শক্ত হাড় সুচালাে করে তা দিয়ে আঁচড় কেটে রেখা টানত। জীবজন্তুর পশম একসঙ্গে বেঁধে তুলি বানাত, আর রঙ তৈরি করত নানা রঙের মাটির সঙ্গে চর্বি মিশিয়ে। আর অবাক কান্ড-হাজার হাজার বছর পরও এসব ছবির রঙ, রেখা এখনাে খুব সুন্দর ও অক্ষত রয়েছে। আদিম মানুষ পশু শিকারের জন্য পাথরের তৈরি বিভিন্ন হাতিয়ার ব্যবহার করত। একপর্যায়ে এসব হাতিয়ারের গায়ে আঁচড় কেটে তারা নানারকম ছবি ফুটিয়ে তুলত। এমনকি তারা মাছের মেরুদণ্ডের কাঁটা, হাড়ের টুকরাে ইত্যাদি দিয়ে গলার হার (মালা) তৈরি করত। সেখান থেকেই কারুশিল্পের শুরু। এভাবে আদিম মানবগােষ্ঠী চারু ও কারুশিল্পের সূচনা করেছিল।
বর্তমান কালের ছবি আঁকা : বর্তমানে ছবি আঁকার জন্য অ্যাক্রেলিক রং নামে এক ধরনের রঙে খুব তাড়াতাড়ি ছবি আঁকা যায়। এই রং পানি ও তেল মিশিয়ে দুরকমভাবেই করা যায়। বাংলাদেশের শিল্পীদের কাছে অ্যাক্রেলিক রং এখন বেশ । প্রিয়। এই অ্যাক্রেলিক রঙে ছােটরাও ছবি আঁকতে পারে। তবে যথেষ্ট তাড়াতাড়ি আঁকতে হয় বলে ছােটদের। জন্য একটু কঠিন। ছােটদের জন্য জলরং, পােস্টার রং, মােম প্যাস্টেল- এসব রঙই ভালাে।
এখন ছবি আঁকার জন্য নানা ধরনের কাগজ তৈরি হচ্ছে, ক্যানভাস তৈরি হচ্ছে, ধাতব প্লেট বা জমিন তৈরি করা হচ্ছে। মাটির ফলক এখন অনেক উন্নত হয়েছে। অনেকদিন থেকে কাচের ওপর রং দিয়ে যেমন আঁকা হচ্ছে, অন্যদিকে ধারালাে ছুরি বা সুচালাে পাথর দিয়ে আঁচড় কেটে ছবি ফুটিয়ে তােলা হচ্ছে। কাগজে, ক্যানভাসে, মাটিতে, পাথরে, ধাতুর পাতে ও কাচের ওপর ছবি ফুটিয়ে তােলার জন্য রয়েছে নানারকম উপায়, পদ্ধতি। ছবি আঁকার জন্য এখন অনেক রকম রং ব্যবহার করা হয়। পানিতে মিশিয়ে যে রং তৈরি করা হয় তার নাম জলরং। মােম মেশানাে এক রকম রঙের কাঠি তৈরি হয়েছে, তার নাম প্যাস্টেল রং। রঙের সাথে তেল ও তারপিন মিশিয়ে বড় বড় শিল্পীরা ক্যানভাসে বা কাঠের পাটাতনে যে ছবি আঁকেন, তার নাম তৈলরং ।
>> পরবর্তী সপ্তাহের বিষয়সমূহ :
— ৫ম সপ্তাহ – বাংলা,
— ৬ষ্ঠ সপ্তাহ – ইংরেজী , কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা ও কৃষি শিক্ষ ও গার্হস্থ্য বিজ্ঞান,
— ৭ম সপ্তাহ – গণিত ও ধর্ম শিক্ষা
তৃতীয় সপ্তাহ : ২০২১ সালের ৬ষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট এর ৩য় সপ্তাহের নির্ধারিত কাজ বা প্রশ্ন ৩১ মার্চ ২০২১ তারিখে প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (dshe.gov.bd)। তৃৃতীয় সপ্তাহের নমুনা উত্তর বা সমাধান নিচে দেয়া হলো।
৩য় সপ্তাহে প্রকাশিত ৬ষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্টের বিষয় : গণিত, কৃষি শিক্ষা ও গার্হস্থ্য বিজ্ঞান।
প্রশ্ন : ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা গ্রামের আদর্শ কৃষক আবদুর রহিম নিজ বাড়িতে ২টি গাভী, ১টি ষাঁড়, ২০টি হাঁস ও ২০টি মুরগি পালন করেন।
এ ছাড়াও বাড়ির আঙ্গিনায় বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি , ফলমূল এবং পুকুরে নানা ধরনের মাছ চাষ করে থাকেন। তিনি মনে করেন মৌলিক চাহিদাগুলোর অধিকাংশই তার কার্যক্রম থেকে পেয়ে থাকেন।
তুমি কী মনে কর মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর সব কয়টি কৃষি কার্যক্রমের মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব? যুক্তি দ্বারা তোমার মতামত উপস্থাপন কর।
উত্তর : ভূমিকা: ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা গ্রামের আদর্শ কৃষক আবদুর রহিম নিজ বাড়িতে ২টি গাভী , ১টি ষাঁড় , ২০টি হাঁস ও ২০টি মুরগি পালন করেন। এ ছাড়াও বাড়ির আঙ্গিনায় বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, ফলমূল এবং পুকুরে নানা ধরনের মাছ চাষ করে থাকেন। তিনি মনে করেন মৌলিক চাহিদাগুলোর অধিকাংশই তার কার্যক্রম থেকে পেয়ে থাকেন।
আমার মতামত: আমিও মনে করি মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর সব কয়টি কৃষি কার্যক্রমের মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব।
৪. যার ফলে আরেকটি মৌলিক চাহিদা পূরণ হয়। কাঠ, বাঁশ, খড়, শন, গোলপাতা ইত্যাদি থেকে গৃহনির্মাণ সামগ্রী ও আসবাবপত্র পাই।
৫. মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো কৃষি কার্যক্রমের মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব।
৬. মৌলিক চাহিদা-বাসস্থানের চাহিদা পূরণ হয়। কাঠ ও আখের ছোবড়া, বাঁশ ইত্যাদি থেকে কাগজ পাই; যেটি শিক্ষার মূল উপকরণ।
৭. আমলকী, হরতকি, বয়রা, থানকুনি, বাসক ইত্যাদি থেকে ঔষধ পাওয়া যায়। আরেকটি মৌলিক চাহিদা পূরণ হয় কৃষি দ্বারা। খাদ্য উৎপাদন এবং বস্ত্র, বাসস্থানের উপাদান সরবরাহ করে থাকেন কৃষক।
৮. কৃষিভিত্তিক বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন কৃষিনির্ভর। আমাদের এই মৌলিক চাহিদাগুলো মেটানো হয় বিভিন্ন ফসল উৎপাদন, পশুপাখি প্রতিপালন, মৎস্যচাষ ও বনায়নের মাধ্যমে।
অতএব উপরোক্ত আলোচনা থেকে সহজেই প্রতীয়মান হয় যে, মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর সব কয়টি কৃষি কার্যক্রমের মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব।
৬ষ্ঠ শ্রেণির গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ৩য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর :
প্রশ্ন / এসাইনমেন্ট নং-১ :
১। তোমার গৃহ পরিবেশের বিভিন্ন অংশের নামগুলো লেখ।
২। নিম্নে উল্লেখিত গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানগুলোকে ছকে সাজাও এবং সেই স্থানগুলোতে তোমার পরিবারের সদস্যরা কী কী কাজ করে তা উল্লেখ কর;
শোবার ঘর, ড্রইং রুম, রান্নাঘর, খাওয়ার ঘর, পড়ার ঘর, বাথরুম;
উত্তর :
ভূমিকাঃ গৃহ হল এমন একটা স্থান যেখানে আমরা পরিবার বদ্ধ হয়ে বাস করি। গৃহ আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমরা আমাদের বিভিন্ন রকম চাহিদা পূরণের জন্য সারাদিন নানা কাজে ব্যস্ত থাকি। কাজের শেষে বিশ্রাম ও আরামের জন্য আমরা গৃহে ফিরে আসি । ফলে আমাদের সব ক্লান্তি দূর হয়।
গৃহে আমাদের খাদ্য, বস্ত্র ও পোশাক পরিচ্ছদ, শিক্ষা ,স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, বিনোদন, বিভিন্ন শখ ইত্যাদি পূরণ হয়। এখানে সবার প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসা ও সহযোগিতা থাকার ফলে পারিবারিক বন্ধনটা ও মজবুত হয়।
প্রশ্ন-১ : তোমার গৃহ পরিবেশের বিভিন্ন অংশের নামগুলো লেখ।
উত্তর: প্রতিটি মানব শিশুর জীবনের প্রথম পরিবেশ হল গৃহ। আশেপাশের সব কিছু নিয়ে গৃহ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। গৃহের ভিতর ও বাইরের সব অংশ নিয়েই গড়ে ওঠে গৃহপরিবেশ।
পরিবারের সদস্যদের সুখ-শান্তি এবং শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নির্ভর করে গৃহ পরিবেশের উপর।
গৃহপরিবেশের অংশগুলোর অন্তর্ভুক্ত হলো :
১. বিভিন্ন ঘর বা কক্ষ,
২. ছাদ/চালা,
৩. বারান্দা,
৪. আঙিনা ইত্যাদি।
প্রশ্ন-২ : নিম্নে উল্লেখিত গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানগুলোকে ছকে সাজাও এবং সেই স্থানগুলোতে তোমার পরিবারের সদস্যরা কী কী কাজ করে তা উল্লেখ কর :
শোবার ঘর, ড্রইং রুম, রান্নাঘর, খাওয়ার ঘর, পড়ার ঘর, বাথরুম।
উত্তর: গৃহ পরিবেশের বিভিন্ন অংশের নাম, অভ্যন্তরীণ স্থান এবং সেই স্থানগুলোতে সম্পাদিত কাজ।
গৃহে প্রবেশ করার দরজা থেকে শুরু করে বারান্দা, বিভিন্ন ঘর, বাগান, গাড়ি ইত্যাদি সবই গৃহের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন স্থান।
গৃহের কাজের উপর ভিত্তি করে গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানকে মোটামুটি তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
নিম্নে উল্লেখিত গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানগুলোকে ছকে সাজাই এবং সেই স্থানগুলোতে আমার পরিবারের সদস্যরা যে যে কাজ করে তা উল্লেখ করি-
আনুষ্ঠানিক স্থান–
গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানের নাম-
সম্পাদিত কাজ-
অনানুষ্ঠানিক স্থান :-
গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানের নাম-
সম্পাদিত কাজ-
কাজের স্থান:
গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানের নাম-
সম্পাদিত কাজ-
২৫ মার্চ ২০২১ তারিখ প্রকাশিত ২য় সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্টের বিষয় : ইংরেজি এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়। ষষ্ঠ শ্রেণির দ্বিতীয় সপ্তাহের সব বিষয়ের উত্তর আমাদের সাইটে ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে।
My First Day at School :
My first day at school is one of the most memorable days of my life. The day was Sunday 1 January 2012. I went to a nearby primary school with my father. I had many unknown fears. After reaching school, I saw some students were playing in the field. Then, we went to the Headmaster’s office. There we met some teachers. A teacher took us to my classroom. When my father left me in the class, I understood that I was in a new and unknown world. Soon all of the students joined the assembly. The headmaster delivered a short speech welcoming us at the beginning of the year. Then we returned to the class. After a while, our class teacher entered the class. He told us about many rules and important things.
After some time the first bell rang. Then a new teacher came. She was our English teacher. She told us an interesting story. I enjoyed the class. Really the teachers were very friendly to us. All my fear disappeared after the class. At last, the final bell rang. My father was waiting for me at the school gate. We came back home. I will never forget the sweet memories of the first day at school.
৬ষ্ঠ শ্রেণির ২য় সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্ট উত্তর :
১৯৫২ ভাষা আন্দোলন : ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষাকে বাংলা করার জন্য ছাত্ররা একত্রিত হয়ে মিছিল বের করে। সেই মিছিলে পাক বাহিনির গুলিতে রফিক, সালাম, বরকত, ভাববারসহ আরাে অনেকে শহীদ হয়। ভাষা আন্দোলনের সময় বঙ্গবন্ধু জেলে। থাকলেও তিনি চিরকূটের মাধ্যমে আন্দোলনকে নেতৃত্ব দিয়েছে। ১৯৪৭ সালের ৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তানের কর্মী সম্মেলনে গণতান্ত্রিক যুবলীগ গঠিত হয়। এর আগে ১৯৪৮ সালে ৬ ও ৭ সেপ্টেম্বর ভাষা বিষয়ক কিছু প্রস্তাব গৃহীত হয়। সম্মেলনের কমিটিতে গৃহীত প্রস্তাবগুলাে পাঠ করলেন সেদিনের। ছাত্রনেতা শেখ মুজিবুর রহমান।
১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট সাধারণ নির্বাচন : ১৯৫৪ সালে ১০ই মার্চ পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে পূর্ববঙ্গে যুক্তফ্রন্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সরকার গঠন করে। কিন্তু পাকিস্তান শাষকগােষ্ঠী বাঙালির এই আধিপত্য মেনে নিতে পারেনি। মাত্র আড়াই মাসের মধ্যে ৩০শে মে কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে দিয়ে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয়। | এটা ছিল বাঙ্গালিদের উপর জুলুমের এক বহিঃপ্রকাশ। এই নির্বাচনের পর বঙ্গবন্ধুকে ৭ মাস কারাবন্ধি করে রাখা হযেছিল।নিরাপত্তা ব্যবস্থার ন্যূনতম উন্নতি করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি। বাঙালিদের প্রতি জাতিগত এই বৈষম্যর বাস্তব চিত্র তুলে ধরে ১৯৬৬ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারী লাহারে আহত ‘সর্বদলীয় জাতীয় সংহতি সম্মেলন’ শেখ মুজিবর রহমান ৬ দফা দাবী উপস্থাপন করেন। ভাষণে তিনি বলেন, ‘গত দুই যুগ ধরে পূর্ব বাংলাকে যেভাবে শােষণ করা হয়েছে তার প্রতিকারকল্পে এবং পূর্ব বাংলার ভৌগােলিক দূরত্বের কথা বিবেচনা করে আমি ৬ দফা প্রস্তাব উত্থাপন করছি।’ পরবর্তীতে এই ৬ দফা দাবি বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ হিসাবে বিবেচিত হয়।
৬৬ এর ৬ দফা আন্দোলন : ১৯৬৫ সালে পাকভারত যুদ্ধর সময়কাল বাস্তব ক্ষেত্রে প্রমাণিত হয় পূর্ব বাংলা সভাবে অরক্ষিত ছিল। স্পষ্ট হয়ে ওঠে পাকিস্তানের সামরিক শাসকগণ। সামাজিক, সাংস্কৃতিক নিপীড়ন ও এখলিভিক শােষাণর ধারাবাহিকতায় বাংলার নিরাপত্তা ব্যবস্থার ন্যূনতম উন্নতি করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি। বাঙালিদের প্রতি জাতিগত এই বৈষম্যর বাস্তব চিত্র তুলে ধরে ১৯৬৬ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারী লাহারে আহত ‘সর্বদলীয় জাতীয় সংহতি সম্মেলন’ শেখ মুজিবর রহমান ৬ দফা দাবী উপস্থাপন করেন। ভাষণে তিনি বলেন, ‘গত দুই যুগ ধরে পূর্ব বাংলাকে যেভাবে শােষণ করা হয়েছে তার প্রতিকারকল্পে এবং পূর্ব বাংলার ভৌগােলিক দূরত্বের কথা বিবেচনা করে আমি ৬ দফা প্রস্তাব উত্থাপন করছি।’ পরবর্তীতে এই ৬ দফা দাবি বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ হিসাবে বিবেচিত হয়।
৬৯-এর গণ–আন্দোলন : পূর্ববাংলার স্বায়ত্বশাসনের দাবিতে জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠনগুলাের সমন্বয়ে দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে ওঠে। এই ধারাবাহিকতায় স্বায়ত্বশাসনের আন্দোলন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের পথকে উন্মুক্ত করে। -সহিংস আন্দোলন সহিংসতার দিকে ধাবিত হতে থাকে। এই সময় রাজনৈতিক দলের ৬ দফা দাবি গণদাবিতে পরিণত হয়।
৭০-এর সাধারণ নির্বাচন : ২৫শে মার্চ ৬৯ সারা দেশে সামরিক শাসন জারির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হস্তান্তর হলেও সামরিক সরকার গণ-দাবিকে উপেক্ষা করার মত শক্তি সঞ্চয় করতে পারেনি। তাই প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক জেনারেল আগা মােহাম্মদ ইয়াহিয়া খান সারা দেশে এক ব্যক্তি এক ভােটের নীতিতে সাধারণ নির্বাচন দিতে বাধ্য হন। ৭ই ডিসেম্বর ‘৭০ থেকে ১৯শে ডিসেম্বর’ ৭০ এর মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে। তফসিল ঘােষণা করা হয় এবং শান্তিপূর্ণভাবে দেশব্যাপী এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ ৬ দফা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের পক্ষে রায় প্রদান করে।এ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ জাতীয় পরিষদে ৩১০ আসনের মধ্যে ১৬৭ আসন এলাভ করনিরস্তুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিষ কেন্দ্রীয় সরকার গঠন আন্তঃনাক্ত করে। নির্বাচন জয়লাভের পর পাকিস্তানের সামরিক শাসক জেনারেল আসা মােহাম্মদ ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সরকার গঠন মত দিতে অস্বীকার করেন।
৭১ এর অসহযোগ আন্দোলন : একটি রাজনৈতিক দল জনগণের ভােটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়েছে। তারা সরকার গঠন করবে, এটাই ছিল বাস্তবতা। কিন্তু সামরিক শাসকগণ সরকার গঠন বা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া বাদ দিয়ে এক আলােচনা শুরু করে। কিসের জন্য আলােচনা, এটা বুঝতে বাঙালি। নেতৃবৃন্দের খুব একটা সময় লাগেনি। জাতীয় সংসদের নির্ধারিত অধিবেশন স্থগিতের প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু ১লা মার্চ ১৯৭১ দেশব্যাপী অসহযােগের আহবান জানান। সর্বস্তরের জনগণ একবাক্যে বঙ্গবন্ধুর এই আহবানে সাড়া দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের সমস্ত প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে অচল করে তােলে। তারপর। ৭ই মার্চ শেখবুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘােষনা দেন এবং সংগ্রামের ডাক দেন। বসব মুজিবর রহমানের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সুহণ করা হয়।
মাধ্যমিক স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রথম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্টের উত্তর লিখে ২৫ মার্চ ২০২১ তারিখের মধ্যে নিজ-নিজ স্কুলের সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের কাছে জমা দিতে হবে।
মূল্যায়নের লক্ষ্যে ২০২১ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত ১ম সপ্তাহের এস্যাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ হিসেবে ৫ টি বিষয়ের ৫ টি এস্যাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছে।
বিষয়ঃ বাংলা ব্যাকরণ, এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ নং-০১
অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনাম: ভাষা ও বাংলা ভাষা (ব্যাকরণ);
১.৫ ভাষার রূপ বৈচিত্র্য
১. নিচের রচনাংশটুকু চলিত রীতিতে রূপান্তর কর:
তারপর স্বর্গীয় দূত পূর্বে যে টাকওয়ালা ছিল, তাহার কাছে গেলেন। সেখানে গিয়া আগের মতাে একটি গাভি চাহিলেন। সেও ধবল রােগীর মতাে তাহাকে কিছুই দিলনা।
তখন স্বর্গীয়দূত বলিলেন, আচ্ছা, যদি তুমি মিথ্যা বলিয়া থাক, তবে যেমন ছিলে আল্লাহ তােমাকেআবার তেমনি করিবেন।
তারপর স্বর্গীয়দূত পূর্বে যে অন্ধছিল, তাহার কাছে গিয়া বলিলেন, আমি এক বিদেশি।
বিদেশে আমার সম্বল ফুরাইয়া গিয়াছে। এখন আল্লাহর দয়া ছাড়া আমার দেশে পৌঁছিবার আর কোনাে উপায় নাই। যিনি তােমার চক্ষু ভালাে করিয়া দিয়াছেন, আমি তােমাকে সেই আল্লাহর দোহাই দিয়া একটি ছাগল চাহিতেছি;
যেন আমি সেই ছাগল-বেচা টাকা দিয়া দেশে ফিরিয়া যাইতে পারি।
সাধু ও চলিত রীতির বৈশিষ্ট্যসমূহ জানতে পাঠ্যবইয়ের ৭নং পৃষ্ঠা পড়তে হবে
মূল্যায়ন রুব্রিক্স:
শ্রেণি: ৬ষ্ঠ, বিষয়ঃ ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা;
এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজের ক্রম: এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ-১
অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনাম: প্রথম অধ্যায়: আকাইদ
তােমার চারপাশের নানা নিদর্শন উল্লেখসহ কালিমা তায়্যিবা ও কালিমা শাহাদাতের আলােকে আল্লাহ তায়ালার একত্ববাদের উপর একটি প্রতিবেদন তৈরি কর।
নির্দেশনা:
তাওহিদ, কালিমা তায়্যিবা ও কালিমা শাহাদাতের ধারণা বিষয় শিক্ষক মাতা পিতা/ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের সাথে আলােচনা/ সহায়ক বই পুস্তক/ ইন্টারনেটের সহযােগিতা গ্রহণ;
১. অতি উত্তম:
২. উত্তম :
৩. ভালো:
৪. অগ্রগতি প্রয়ােজন: