ভারতীয় ভিসা আবেদন করার নিয়ম, ফি, পেতে কতদিন লাগে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও আপডেট তথ্য ২০২৩
ভারতীয় ভিসা আবেদন করার নিয়ম, ভারতীয় ভিসা ফি, ভারতীয় ভিসা পেতে কতদিন লাগে, ভারতীয় ভিসা চেক করার নিয়ম, ভারতীয় ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ভারতীয় ভিসা আবেদন ফরম, ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং ইত্যাদি বিষয়ে এই পোস্টে বিস্তারিত তথ্য ও স্বচ্ছ ধারণা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে বিদেশি ভিসার জন্য আবেদন করা প্রার্থীদের ৮০ ভাগেরও বেশি বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী ব্যক্তি ভারত ভ্রমণে যান। দেশটিতে সাধারণত Travel visa, Medical visa, Business visa, Double entry visa, Transit visa ও Student visa’য় আবেদন করেন বাংলাদেশিরা। অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হয় (সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত) নিকটস্থ IVAC সেন্টারে (ভারতীয় ভিসা সেন্টার)। ভিসা সেন্টারের তালিকা নিচে দেওয়া আছে। ভিসা হওয়ার পর ডেলিভারিও এই জায়গা থেকে দেওয়া হয় (দুপুরের পর)।
৫. IVAC থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ বা ফেরত নেওয়া। (আপনাকে যে স্লিপ দেওয়া হবে তাতে উল্লেখ থাকবে কত তারিখে পাসপোর্ট ফেরত নেবেন। এছাড়া আপনার মোবাইলেও এ ব্যাপারে SMS আসবে। অনলাইনেও ভিসা স্ট্যাটাস চেক করা যাবে)
ভিসা আবেদন পত্র জমা দেয়ার পূর্ব শর্ত
ভিসা প্রত্যাখ্যান বা বিলম্ব এড়ানোর জন্য আবেদনপত্র জমা দেয়ার আগে অনুগ্রহ করে নিম্নলিখিত নিয়মাবলী অনুসরণ করুন ।
পাসপোর্টের বৈধতা ৬ মাসের বেশি হতে হবে।
পাসপোর্টে ন্যূনতম তিনটি খালি পৃষ্ঠা অবশিষ্ট থাকতে হবে।
আবেদনপত্রে পাসপোর্ট নম্বর সঠিকভাবে উল্লেখ করা থাকতে হবে।
মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ এবং পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ সঠিকভাবে উল্লেখ করা থাকতে হবে।
আবেদনপত্রে নামটি সঠিক ভাবে উল্লেখ করতে হবে ।
আবেদনপত্রে অবশ্যই স্ক্যান করা ছবি থাকতে হবে।
পূর্ববর্তী পাসপোর্ট যদি থাকে তাহলে মূল পাসপোর্ট এর সাথে সংযুক্ত করতে হবে। যদি হারিয়ে যায় সেক্ষেএে জিডি কপি সংযুক্ত করতে হবে।
পূর্ববর্তী ভিসা ইস্যু করার বিবরণ খালি রাখা যাবে না ।
ভারত ও বাংলাদেশে এর রেফারেন্স খালি রাখা যাবে না ।
বর্তমান / স্থায়ী ঠিকানা ইউটিলিটি বিলের সাথে মিল থাকতে হবে ।
পেশার বিবরণ সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে ।
জন্মের তারিখ জাতীয় পরিচয় পত্র / জন্ম সনদপত্রের সঙ্গে মিল থাকতে হবে
আবেদনপত্র পূরণ করার ৮ দিনের মধ্যে আবেদনপত্র ভিসা আবেদন কেন্দ্রে জমা দিতে হবে।
ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, খুলনা, যশোর, সিলেট, সাতক্ষীরার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ ঢাকা মিশন নির্বাচন করবে।
চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, নোয়াখালি পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ চট্টগ্রাম মিশন নির্বাচন করবে।
রাজশাহী, রংপুর, ঠাকুরগাঁ, বগুড়ার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ রাজশাহী মিশন নির্বাচন করবে।
সিলেট পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আবেদনকারীরা অনলাইন ফর্ম এ সিলেট মিশন নির্বাচন করবে।
আপনার ভিসা আবেদন জমাদানকারী সেন্টার এবং টাকা জমাদানকারী সেন্টার এর নাম অবশ্যই এক হতে হবে।
ভারতীয় ভিসা আবেদন করার নিয়ম / ভারতীয় ভিসা আবেদন ফরম
অনলাইনে সাধারণত ইন্ডিয়ান ট্যুরিস্ট ই-ভিসা, ইন্ডিয়ান বিজনেস ই-ভিসা, ইন্ডিয়ান মেডিকেল ই-ভিসা এবং ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাটেন্ডেন্ট ই-ভিসার জন্য নিবন্ধন করতে হবে।
তবে ইন্ডিয়ার ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করার আগে আপনার ই-ভিসা (ই-ভিসা ইন্ডিয়া অনলাইন) এর জন্য যোগ্যতার শর্তগুলো জানতে হবে। আপনি যদি এই শর্ত পূরণ করেন তবে আপনি ইন্ডিয়ান ই-ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করতে হবে https://indianvisa-bangladesh.nic.in/visa/Registration লিংক থেকে।
ভারতীয় ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১। মূল পাসপোর্ট, ভিসার আবেদন দাখিল করার তারিখের আগ থেকে সর্বনিন্ম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে। পাসপোর্টে অন্তত দু’টি সাদা পাতা থাকতে হবে। পাসপোর্টের অনুলিপি (দ্বিতীয় পৃষ্ঠা এবং তৃতীয় পৃষ্ঠা এবং বৈধতার মেয়াদ বাড়ানোর এসডোর্সমেন্ট, যদি থাকে) সংযুক্ত করতে হবে।
২। আবেদনপত্রের সঙ্গে সব পুরোনো পাসপোর্ট জমা দিতে হবে।
৩। একটি সদ্য তোলা (৩ মাসের বেশি পুরোনো নয়) ২x২ (৩৫০x৩৫০ পিক্সেল) সাইজের রঙিন ছবি যেনো পুরো মুখমন্ডল দেখা যায় এবং ছবির পিছনের অংশ সাদা হতে হবে।
৪। আবাসস্থলের প্রমাণপত্র: জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি।
৫। পেশার প্রমাণপত্র : চাকরিদাতার কাছ থেকে সনদ। শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ডের অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তির অবসরপ্রাপ্ত কাগজপত্র, বিজনেস ব্যক্তির বাণিজ্য সনদপত্র লাগবে।
৬। আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এনডোর্সমেন্ট বা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড অথবা সর্বশেষ ৩ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্টের অনুলিপি দিতে হবে।
৭। আবেদনকারীকে অনলাইন এপ্লিকেশন ফরম এ দেওয়া নির্ধারিত স্থানে ছবি স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
৮। সাক্ষাতের দিন আবেদনপত্রের সঙ্গে অবশ্যই সব পুরোনো পাসপোর্ট জমা দিতে হবে; সব পুরোনো পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনপত্র অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হবে।
৯। বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রে সব ধরনের ভারতীয় ভিসার সাক্ষাৎ ওয়াক-ইন পদ্ধতিতে গ্রহণ করা হয়।
অনলাইন ভিসা আবেদন ফরম পূরণের পর করণীয়
অনলাইন নিবন্ধনের পর সাক্ষাতে ভিসার আবেদন দাখিল করতে হবে। চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা বিভাগ ব্যতীত অন্যান্য বিভাগের বসবাসকারীরা আইভ্যাক, ঢাকা (যমুনা ফিউচার পার্ক ) এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে।
অন্যরা আইভ্যাক, খুলনা/ আইভ্যাক, ময়মনসিংহ / আইভ্যাক, যশোর / আইভ্যাক, বরিশাল / আইভ্যাক, সিলেট- এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে।
যেসব পাসপোর্টধারী চট্টগ্রাম বিভাগের বাসিন্দা, যেমন- কুমিল্লা, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া তারা আইভ্যাক, চট্টগ্রাম- এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে।
যারা রাজশাহী বিভাগে বাস করছে, তারা আইভ্যাক, রাজশাহী/ আইভ্যাক, রংপুর- এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। যারা সিলেট বিভাগে বাস করছে, তারা আইভ্যাক, সিলেট/ আইভ্যাক এ ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে।.
ভারতীয় ভিসা ফি
বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদন করতে কোন ভিসা ফি (visa fees) নেই, তবে IVAC সেন্টারের ভিসা প্রসেসিং ফি (Visa processing fees) আছে লাগবে না।
বাংলাদেশের যেকোন আইভ্যাকে ভিসার জন্য আবেদনকারী যেকোন ব্যক্তিকে নিন্মলিখিত হারে ভিসা প্রসেসিং ফি (ভিপিএফ) প্রদান করতে হবে, ভিসা প্রসেসিং ফি অ-ফেরতযোগ্য ।
ভারতীয় ভিসা প্রক্রিয়াকরণ ফি ৮০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র
আবেদনপত্র প্রতি ভিসা প্রসেসিং ফি (টাকায়)
আইভিএসি, ঢাকা(জেএফপি)
৮০০ টাকা
ময়মনসিংহ
৮০০ টাকা
বরিশাল
৮০০ টাকা
যশোর
৮০০ টাকা
খুলনা
৮০০ টাকা
সিলেট
৮০০ টাকা
রাজশাহী
৮০০ টাকা
রংপুর
৮০০ টাকা
চট্টগ্রাম
৮০০ টাকা
কুমিল্লা
৮০০ টাকা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
৮০০ টাকা
নোয়াখালী
৮০০ টাকা
বগুড়া
৮০০ টাকা
ঠাকুরগাঁও
৮০০ টাকা
ভারতীয় ভিসা ফি – Indian visa fees
ভিসা ফি বিকাশ বা অনলাইনে পেমেন্ট যেভাবে
পেমেন্ট করা যাবে ডেবিট, ক্রেডিট, ভিসা, মাস্টার্স কার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেসম ডিবিএল নেক্সাস, কিউ ক্যাশ, ফাস্ট ক্যাশ, সিটি টাচ, ব্যাংক এশিয়া, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, এসএমএস ব্যাংকিং, রকেট, বিকাশ, মাইক্যাশ, এমক্যাশ ও এবি থেকে টাকা প্রদান করা হবে।
অনলাইনে ভিসা ফি প্রদান করতে ক্লিক করুন https://payment.ivacbd.com এই লিংকে। এখানে প্রবেশ করে আপনার আবেদনের জন্য নির্বাচিত হাইকমিশন নির্বাচন করুন। ওয়েব ফাইল নাম্বার দিন (২ বার)। এরপর আবেদনের জন্য নির্ধারিত আইভ্যাক নির্বাচন করুন। আপনার ভিসা আবেদনের টাইপ নির্বাচন করুন। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দিন (যেমনঃ নাম, নাম্বার, ইমেইল আইডি)।
ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং সময়কাল / ভারতীয় ভিসা পেতে কতদিন লাগে
ভারতীয় ভিসা প্রসেসিংয়ের সময় সাধারণত ১ সপ্তাহ থেকে ১ মাসও হতে পারে। ক্ষেত্রে বিশেষে এর বেশি সময়ও লাগতে পারে।
ভারতীয় ভিসার মেয়াদ কত দিন
ভারতীয় ভিসার মেয়াদ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ৩ মাস অথবা ৬ মাস অথবা ১ বছর দেওয়া হয়। এই ভিসায় সিঙ্গেল এন্ট্রি (ভিসার মেয়াদ থাকাকালে ১ বার যাওয়া-আসা করতে পারবে), ডাবল এন্ট্রি (ভিসার মেয়াদ থাকাকালে ২ বার যাওয়া-আসা করতে পারবে) ও মাল্টিপল এন্ট্রি (ভিসার মেয়াদ থাকাকালে যত খুশি যাওয়া-আসা করা যাবে) শর্ত উল্লেখ করা থাকে।
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে)
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
পেশা প্রমাণপত্র
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: মন্তব্য: সাধারণত ভ্রমণ/ আত্মীয়দের সাথে সাক্ষাৎ/ তীর্থযাত্রা প্রভৃতির উদ্দেশ্যে ৯০ দিন পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করার সময় জারি করা হয়।
বি:দ্র: ভারতে শিক্ষার্থী ভিসার উপর আগত ১৮ বছরের নীচের সন্তানের বাবা-মা / আইনী অভিভাবকরা এন্ট্রি ভিসা বিভাগের অধীনে আবেদন করতে পারেন, ১৮ বছরেরও বেশি বয়সের সন্তানের বাবা-মা ভারত ভ্রমণের জন্য পর্যটন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি
বিজনেস/ ব্যবসায়িক ভিসা
মন্তব্য: ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে (কমার্শিয়াল/ ইকনোমিক/ট্রেড) ভারত গমনে ইচ্ছুক আবেদনকারীদেরকে জারি করা হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি : আবেদনপত্রের পক্ষে, সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদির সাথে অতিরিক্ত যে ডকুমেন্ট/ দলিলাদি প্রয়োজন:
বাংলাদেশে আবেদনকারীর প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ের নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগের নম্বর
ভারত থেকে যে প্রতিষ্ঠান/ কোম্পানী স্পন্সর করছে, তার চিঠি;
বাংলাদেশের স্বীকৃত কোন চেম্বার অব কমার্স থেকে সুপারিশ চিঠি;
কোন ভারতীয় কোম্পানীর সাথে হয় শেষ ব্যবসায়িক লেনদেন এর ব্যাপারে, নতুবা ব্যবসায়িক লেনদেনের আবেদনপত্র (লেটার অফ ক্রেডিট);
টিন সহ ট্রেড লাইসেন্স এর একটি কপি;
সফরের উদ্দেশ্য এবং ব্যবসায়িক চুক্তির প্রকৃতি বর্ণনা করে সহায়ক পত্র (কভারিং লেটার);
আবেদনকারীর কোম্পানীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের);
আবেদনকারীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের);
কোন কোম্পানী বা প্রাইভেট ফার্মে কর্মরত থাকলে, কর্মসংস্থান চুক্তিপত্রের কপি যেটাতে আবেদনকারীর চুক্তিবদ্ধ হওয়ার তারিখ, অধিষ্ঠিত পদ এবং মাসিক বেতন উল্লেখ থাকবে |
ভারতে কোন বাণিজ্য / ব্যবসায় প্রদর্শনী/মেলায় অংশগ্রহণ করতে বা ঘুরতে গেলে, অংশগ্রহণের ধরণের বর্ণনা এবং ফেডারেশন/চেম্বার এর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অথবা প্রদর্শনী/মেলা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পত্র। স্বল্পমেয়াদী একক সফর ভিসা
মন্তব্য: ব্যবসার (বাণিজ্যিক / অর্থনৈতিক / বাণিজ্য) উদ্দেশ্যে ভারত সফর করতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের ইস্যু করা হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি
বি:দ্র: ব্যবসায়িক ভিসার আবেদনকারীর পরিবারের সদস্যদের ব্যবসায়িক ভিসা বাছাই করতে হবে।
দীর্ঘমেয়াদীভ্রমণভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে)
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
পেশা প্রমাণপত্র
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: সেসব ব্যক্তিদেরকে এই ভিসা জারি করা হয় যাদের সন্তানেরা ভারতে পড়াশোনা করছে, তাদেরকে এবং ভারতে কর্মরত ব্যক্তিদের পরিজনদেরও অথবা অন্য যেকোন শ্রেণীর মানুষদের, যাদের দীর্ঘ সময় ব্যাপী ভারতে থাকা প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে সমর্থিত কাগজপত্র (যথা- বিদ্যালয় থেকে চিঠি, ভারতের নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চিঠি, ইত্যাদি)
ট্রানজিটএককপ্রবেশাধিকারভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে )
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
বাস টিকেট এবং হোটেল বুকিং নিশ্চিত করুন
পেশা প্রমাণ
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: ভারতের ভেতর দিয়ে স্থলপথ/ জলপথ দিয়ে গমনকারী ব্যক্তিকে টিকিট উপস্থাপন ও তৃতীয় পক্ষীয়
দেশের বৈধ ভিসা সাপেক্ষে ট্রানজিট ভিসা জারি করা হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে নিশ্চিত টিকিট ও তৃতীয় পক্ষীয় দেশের ভিসা।হোটেল বুকিং এর কপি দিতে হবে।
বি:দ্র: ব্যবসায়িক ভিসার আবেদনকারীর পরিবারের সদস্যদের এন্ট্রি ভিসা (প্রবেশাধিকার ভিসা) এর পরিবর্তে ব্যবসায়িক ভিসা বাছাই করতে হবে। ভারতে শিক্ষার্থী ভিসার উপর আগত ১৮ বছরের নীচের সন্তানের বাবা-মা / আইনী অভিভাবকরা এন্ট্রি ভিসা (প্রবেশাধিকার ভিসা) বিভাগের অধীনে আবেদন করতে পারেন, ১৮ বছরেরও বেশি বয়সের সন্তানের বাবা-মা ভারত ভ্রমণের জন্য পর্যটন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।
ট্রানজিটদ্বি–প্রবেশাধিকারভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে )
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
বাস টিকেট এবং হোটেল বুকিং নিশ্চিত করুন
পেশা প্রমাণ
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: দ্বি-প্রবেশাধিকার ট্রানজিট ভিসা বিমানে ভ্রমণকারী বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর জারি করা হয়, তাদের
অবস্থানের সময় ৭২ ঘন্টা অতিক্রম না করার চুক্তি সাপেক্ষে এবং তাদের অবশ্যই নিশ্চিত ফিরতি টিকেট রাখতে হবে।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে নিশ্চিত টিকিট উপস্থাপন।হোটেল বুকিং এর কপি দিতে হবে।
মেডিকেল/মেডিকেলএটেনডেন্টভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে)
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
নির্দিষ্ট তারিখ দিয়ে ভারত থেকে মেডিকেল আমন্ত্রণ পত্র
সব ঔষধ মূল নথি
পেশা প্রমাণ
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
স্বীকৃত হাসপাতাল/ ডাক্তার এর কাছ থেকে রোগীর চিকিৎসাধীন অবস্থার বিশদ নির্দেশ সহকারে চিকিৎসার মূল সনদপত্র;
প্রথম ভ্রমণের ক্ষেত্রে, বিদেশে চিকিৎসা সুবিধা উপভোগের জন্য উপস্থিত ডাক্তারের কাছ থেকে সুপারিশ;
ভারতে অব্যাহতভাবে চিকিৎসার ক্ষেত্রে ভারতের উপস্থিত ডাক্তারের কাছ থেকে সুপারিশ;
হাসপাতালে ভর্তি বা দীর্ঘমেয়াদী
চিকিৎসার জন্য, আর্থিক সম্পদের প্রমাণ, যেমনটি প্রয়োজন হতে পারে: (ক) ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের), (খ) ব্যাংক থেকে সচ্ছলতার সনদ।
মন্তব্য: ভারতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে গমনকারী ব্যক্তি।
স্টুডেন্ট/শিক্ষার্থীভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদ ( আঠারো বছরের নিচে)
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
বোনাফাইড সার্টিফিকেট
পেশা প্রমাণ
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: সম্ভাব্য শিক্ষার্থী।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে (১) ভারতের কোন স্বীকৃতবিশ্ববিদ্যালয়/বোর্ড এর প্রতিষ্ঠান/কোর্সে ভর্তির প্রমাণপত্র; (২) অনুমোদিত ব্যাংক এর মাধ্যমে পিতা-মাতা/ অভিভাবকের কাছ থেকে অঙ্গীকারপত্র, এই মর্মে যে, আবেদনকারীর ভারতে পড়াশোনা করার মত যথেষ্ট আর্থিক সংস্থান রয়েছে এবং পিতা-মাতা/ অভিভাবকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রা ব্যাংক পরিশোধ করবে।
রিসার্চ/ গবেষণাভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে)
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
ভারত থেকে আমন্ত্রণ পত্র
পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: আবেদনকারীকে গবেষণার ক্ষেত্রের পূর্ণ বিবরণী সহ, তার কাজ গ্রহণ করার জন্য ভারতে ভ্রমণের অন্তত: এক সপ্তাহ পূবের্, ভিসার আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে প্রতিষ্ঠান থেকে আমন্ত্রণ পত্র, ইত্যাদি।
কনফারেন্স/ সম্মেলন ভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র (আঠারো বছরের নিচে)
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
ভারত থেকে আমন্ত্রণ পত্র
পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: ভারতে ইভেন্ট/সেমিনার/ কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রিত ব্যক্তি।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি, সাথে (১) ভারতে সম্মেলনের আয়োজনকারীর পক্ষ থেকে আমন্ত্রণপত্র; এবং (২) বাংলাদেশে নিয়োগকর্তার তরফ থেকে চিঠি।
এমপ্লয়মেন্ট/ কর্মসংস্থানভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে)
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
ভারত থেকে আমন্ত্রণ চিঠি
পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
চুক্তি পত্র এবং কাজের প্রস্তাব পত্র
নিয়োগকর্তার সমস্ত আইনি দলিল।
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি:
সাধারণ ডকুমেন্ট/ দলিলাদি এবং (১) ভারতীয় প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়োগপত্র; (২) ভিসা সেকশন, ভারতীয় হাইকমিশন, ঢাকা বরাবর ভারতীয় নিয়োগকর্তার চিঠি; (৩) ভারতে সাক্ষাৎকারের প্রামাণিক সাক্ষ্যপত্র; (৪) ভারতে পদ সংক্রান্ত প্রেস প্রজ্ঞাপন; (৫) ব্যক্তি যদি বাংলাদেশে কর্মরত থাকে, তাহলে সাথে বর্তমান নিয়োগকর্তার চিঠি দেয়াও আবশ্যক; (৬) কর্মসংস্থান ভিসা নিয়ে ভারতে গমনকারী ব্যক্তির নিকটবর্তী এফ আর আর ও -তে নিবন্ধন করা প্রয়োজন।
ট্রেইনিং/ প্রশিক্ষণভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে )
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
ভারত থেকে আমন্ত্রণ পত্র
পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
মন্তব্য: ভারতে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম এ অংশগ্রহণ করার জন্য।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: প্রশিক্ষণ ভিসার জন্য আবেদনকারী ব্যক্তি “সাধারণ শর্তের” অধীনে ডকুমেন্ট/ দলিলাদির সাথে অতিরিক্ত যা দাখিল করবে: ভারতীয় প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত চিঠির কপি, ভিসা সেকশন, ভারতীয় হাইকমিশন, ঢাকা বরাবর ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের চিঠি, ব্যক্তি যদি বাংলাদেশে কর্মরত থাকে, তাহলে সাথে বর্তমান নিয়োগকর্তার চিঠি দেয়াও আবশ্যক।
এন্ট্রি / অন্যান্য ভিসা
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে )
ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ: আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে, এক্ষেত্রে, একাউন্টে ভ্রমণ উপযোগী যথেষ্ট পরিমাণ আর্থিক ব্যালেন্স দেখানো থাকতে পারে
ভারত থেকে আমন্ত্রণ পত্র
পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট/ দলিলাদি: এন্ট্রি ভিসার জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের “সাধারণ শর্তাবলী” এর অধীনে নথিপত্র ছাড়াও, স্বামী / স্ত্রীর ভারতীয় ঠিকানার প্রমাণ এবং ভারতীয় ভোটার কার্ড / আধার কার্ড / বিবাহের শংসাপত্র / নিকাহনামা এবং ভারতীয় পত্নীর পাসপোর্টের অনুলিপি (যদি পাওয়া যায়), সত্যই স্টুডেন্ট ভিসাধারীর সার্টিফিকেট বা ভারতের প্রতিষ্ঠান থেকে ভিসা সেকশন, ইন্ডিয়া হাই কমিশন, ঢাকাকে সম্বোধন করা একটি চিঠি।
মুক্তিযোদ্ধাদেরজন্য
জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্র ( আঠারো বছরের নিচে )
সর্বশেষ ইউটিলিটি বিল অনুলিপি
ব্যাংক বিবৃতি / ডলার সমর্থন / সক্রিয় আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড