উপবৃত্তি আবেদন ফরম ২০২৪ pdf download | Upobritti form 2024

উপবৃত্তি আবেদন ফরম ২০২৪ pdf download | Upobritti form 2024

উপবৃত্তি আবেদন ফরম ২০২৪ pdf download [Upobritti form 2024] : প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট কর্তৃক প্রতি বছর উপবৃত্তি পায় মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ৬ষ্ঠ শ্রেণি ও  একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তি, টিউশন ফি ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধার জন্য আবেদন করতে পারবে। দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা / আর্থিক সহায়তা দেবে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন স্বুল, মাদ্রাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই সহায়তা দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের আর্থিক সহায়তা বা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনে (www.eservice.pmeat.gov.bd/admission)। অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখ থেকে। আবেদনের শেষ তারিখ ও সময় ১৯ মার্চ ২০২৩ তারিখ রাত ১২টা।

 

 

 

 

স্কুলে ভর্তিতে সহায়তা পেতে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে ভর্তিতে সহায়তার আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ভর্তিতে সহায়তা পেতে আবেদন করতে পারবে।

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এ সার্কুলার প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া হয়।

 

 

এখানে অনলাইনে আবেদনের নিয়ম (VIDEO সহ), কী কী কাগজপত্র লাগবে ও দরকারি তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

 

 

 

Table of Contents

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বৃত্তি আবেদন করতে যা যা লাগবে / প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

  • ছবি
  • স্বাক্ষর
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র 
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশ (নির্ধারিত ফরমে। এই ফরমের লিংক নিচে দেয়া আছে)
  •  পিতা মাতা/অভিভাবকের কর্মরত প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়ন পত্র/সুপারিশ (৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীর সন্তানগণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)

 

 

 

ভর্তি সহায়তা প্রাপ্তির সময়সীমা

 

  •  আবেদনের প্রাপ্তির ০৪-০৬ মাস পর অর্থ প্রেরণ করা হয়।
  • শিক্ষার্থী ভর্তি সহায়তার নির্বাচিত হলে তাঁর মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

 

 

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বৃত্তি ২০২৪ / উপবৃত্তি সংক্রান্ত নোটিশ ২০২৪

 

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন স্বুল, মাদ্রাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই সহায়তা দেবে সরকার। সে লক্ষ্যে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের https://pmeat.gov.bd ওয়েবসাইট থেকে বিজ্ঞপ্তি দেখে যথা সময়ের মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

 

 

 

উপবৃত্তি নোটিশ

 

উপবৃত্তি আবেদন ফরম ২০২৩ pdf download - Upobritti form 2023 apply online https://www.eservice.pmeat.gov.bd/
উপবৃত্তি নোটিশ ২০২৩ – Stipend notice 2023 – Upobritti form 2023

 

 

 

 

উপবৃত্তি আবেদন ফরম ২০২৪ pdf download

আবেদনের নিয়মঃ সর্বপ্রথমে প্রতিষ্ঠানপ্রধান কর্তৃক সুপারিশ গ্রহণের জন্য নির্ধারিত ফর্ম ডাউনলোড ( https://www.eservice.pmeat.gov.bd/) করুন। তারপর প্রিন্ট করে পূরণ করুন ও আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের নিকট থেকে সুপারিশ গ্রহণ করুন। অতঃপর ছবি, স্বাক্ষর, জন্মসনদ, অভিভাবকের এনআইডি, ও সুপারিশের কপি স্পষ্ট করে ছবি তুলুন।

 

 

 

বৃত্তি আবেদনের আগে নির্দেশনা দেখুন / Upobritti form 2023 apply online

  • ১। প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন https://www.eservice.pmeat.gov.bd/ লিংকে গিয়ে (যদি একাউন্ট না থাকে)
  • ২। মোবাইল ভেরিফিকেশন করুন
  • ৩। লগইন করুন
  • ৪। আবেদন করুন
  • ৫। ড্যাশবোর্ড থেকে আবেদন অবস্থা জানুন

 

 

কত টাকা দেয়া হবে

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান করে থাকে। বর্তমানে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫,০০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮,০০০ টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০,০০০ টাকা হারে ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। 

 

 

তথ্য অন্তর্ভুক্তি বা ডাটা এন্ট্রির নিয়ম ২০২৪

 

  • শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে কয়েক দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এগুলো মধ্যে আছে একাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর ব্যবহার করা যাবে না, একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর কেবল একজন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ব্যবহার করা যাবে। শিক্ষার্থীর জন্মসনদ নম্বর অবশ্যই ১৭ ডিজিটের হতে হবে। বাবা, মা বা অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর (১০ অথবা ১৭ সংখ্যা) অবশ্যই এন্ট্রি করতে হবে। ১৩ সংখ্যার জাতীয় পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে প্রথমে জন্মের বছর বসিয়ে ১৭ সংখ্যায় রূপান্তর করতে হবে।
  • শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যেকোনো বৈধ বা সচল অনলাইন ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষার্থীর অভিভাবক হবেন বাবা বা মা। কেবল মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে (ভাই বা বোন বা দাদা বা দাদি বা নানা বা নানি) অভিভাবক হিসেবে নির্বাচন করা যাবে।
  • তথ্য এন্ট্রির সময় বাবাকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে বাবার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে বাবার নাম এন্ট্রি করতে হবে।
  • অভিভাবক হিসেবে মাকে নির্বাচিত করলে মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে মায়ের নাম এন্ট্রি করতে হবে। মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে।
  • স্কুল ব্যাংকিং বা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যাঁর নামে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে।
  • উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি বা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো কারণে এইচএসপি-এমআইএসে লগইন করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে ই–মেইলে (mis.hsp@pmeat.gov.bd) যোগাযোগ করতে হবে।

 

 

উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন ফ্রি

 

  • সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বা বেতন মওকুফ (ফ্রি) থাকবে।
  • বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনুকূলে স্কিম ডকুমেন্ট মোতাবেক নির্ধারিত হারে টিউশন ফি বা বেতন দেওয়া হবে।
  • উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনোক্রমেই টিউশন ফি বা বেতন আদায় করা যাবে না।

 

 

 

উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই যেভাবে হবে

 

  • উপবৃত্তি পেতে শিক্ষার্থীদের প্রথমে আবেদন করতে হবে।
  • দারিদ্র্য ও প্রক্সি মিন্স টেস্টিং যৌথ পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে তথ্য যাচাই–বাছাই এবং একটি বিশেষায়িত সফটওয়্যারের মাধ্যমে উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। শুধু ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তি পাওয়ার আবেদন করতে পারবে। তবে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যারা উপবৃত্তি কর্মসূচির বাইরে থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অষ্টম শ্রেণি পাস করে নতুন ভর্তি হয়েছে, তারা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নবম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না।
  • শিক্ষার্থী অন্য কোনো সরকারি উৎস থেকে উপবৃত্তি বা অভিভাবক শিক্ষা ভাতা গ্রহণ করলে উপবৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। এ ছাড়া শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধা বা সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী উপবৃত্তি প্রাপ্তির জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

 

 

 

  • প্রাতিষ্ঠানিক ও উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষার্থীর আবেদনের তথ্যের সত্যতা যাচাই–বাছাই করবে। আবেদনপত্রের তথ্য যাচাই–বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এইচএসপি-এমআইএসে এসব তথ্য এন্ট্রি করতে হবে। তথ্য এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠান থেকেই তথ্য অনলাইনে উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে।
  • উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা উপবৃত্তির জন্য উপজেলা বা থানায় পাঠানো সব আবেদনপত্র উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটির বিবেচনার জন্য পেশ করবেন এবং অ্যাডভাইজরি কমিটির অনুমোদন নিয়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তথ্য উপজেলা বা থানা থেকে এইচএসপি বা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে পাঠাবেন।
  • সারা দেশের উপবৃত্তি উপকারভোগী শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয়ভাবে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট অফিসের এমআইএস সেলের প্রযুক্তিগত সহায়তায় এইচএসপি ইউনিটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।

 

 

 

 

ভর্তি সহায়তার পরিসংখ্যান

 

 

দরিদ্র ও মেধাবীর শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান :

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট উপবৃত্তি বিতরণের পাশাপাশি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান করে থাকে। এ লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি  নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান নির্দেশিকা, ২০২০ প্রণয়ন করা হয়। বর্তমানে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫,০০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮,০০০ টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০,০০০ টাকা হারে ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। 

 

অর্থবছর শিক্ষার পর্যায় ছাত্র সংখ্যা (জন) ছাত্রী সংখ্যা (জন) শিক্ষার্থীর সংখ্যা (জন) ভর্তি সহায়তা (টাকায়) সর্বমোট (টাকায়)
২০১৪-২০১৫ মাধ্যমিক ৩৫ ৩৫ ৭০  ১,৪০,০০০ ২,৪১,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ১৬ ০৬ ২২ ৬৬,০০০
স্নাতক ০২ ০৫ ০৭ ৩৫,০০০
২০১৫-২০১৬ মাধ্যমিক ১৫ ২৮ ৪৩ ৮৬,০০০ ২,২৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ১০ ১৭ ২৭ ৮১,০০০
স্নাতক ০৪ ০৮ ১২ ৬০,০০০
২০১৬-২০১৭ মাধ্যমিক ৪৭ ৫৫ ১০২ ২,০৪,০০০ ৩,৫৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ১১ ২৭ ৩৮ ১,১৪,০০০
স্নাতক ০৫ ০৩ ০৮ ৪০,০০০
২০১৭-২০১৮ মাধ্যমিক ৪৬ ৮৮ ১৩৪ ১,৬৮,০০০ ৪,৫৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ২৭ ২৬ ৫৩ ১,৫৯,০০০
স্নাতক ০৪ ০২ ০৬ ৩০,০০০
২০১৮-২০১৯ মাধ্যমিক ৩৮ ৪৮ ৮৬ ২,৯৮,০০০ ৫,৩৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ২৪ ১৯ ৪৩ ১,৫৪,০০০
স্নাতক ০৩ ০৭ ১০ ৮৫,০০০
২০১৯-২০২০ মাধ্যমিক ৩০ ৪৬ ৭৬ ৩,৮০,০০০ ১৩,২৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৪৪ ৬৩ ১০৭ ৮,৫৬,০০০
স্নাতক ০৫ ০৪ ০৯ ৯০,০০০
২০২০-২০২১ মাধ্যমিক ১০৭ ১৬৭ ২৭৪ ১৩,৭০,০০০ ৩৩,৮৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৫৬ ৮০ ১৩৬ ১০,৮৮,০০০
স্নাতক ৪৩ ৫০ ৯৩ ৯,৩০,০০০
২০২১-২০২২ মাধ্যমিক ১৪২ ২৭৮ ৪২০ ২১,০০,০০০ ৪৩,৭৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৭৫ ১৬৭ ২৪২ ১৯,৩৬,০০০
স্নাতক ১৯ ১৫ ৩৪ ৩,৪০,০০০
ভর্তি সহায়তার পরিসংখ্যান

 

 

 

 

 

 

 

[ উল্লেখ্য, ব্যাংক একাউন্টের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী যেকোনো ব্যাংক একাউন্ট নম্বর ব্যবহার করতে পারবেন! কোনো শিক্ষার্থীর ব্যাংক একাউন্ট না থাকলে মোবাইল ব্যাংকিং সিলেক্ট করে (শুধুমাত্র বিকাশ, রকেট) একাউন্ট নম্বর দিয়ে আবেদন করতে পারবেন। নিজের নামের সঙ্গে ব্যাংক একাউন্টে উল্লেখ থাকা নামের মিল থাকতে হবে। ]

 

 

▶️ আবেদন সম্পন্ন করার পর কলেজ নোটিশ অনুযায়ী আবেদন কপি জমা দিতে হবে! অবশ্যই কলেজ নোটিশ অনুসরণ করবেন।

  • অনলাইন আবেদন করতে গিয়ে যারা টেকনিক্যাল সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন অর্থাৎ আবেদন করতে পারছেন না, তারা কয়েকদিন পর (আবেদনের সময় থাকা সাপেক্ষে) আবার আবেদনের চেষ্টা করুন।

 

 

 

 

 

 

 

 

আবেদনের আগে ব্যবহার নির্দেশিকা পড়ুন

 

Click – ব্যবহার নির্দেশিকা  

Click – প্রত্যয়ন/সুপারিশ ফরম

 

 

 

 

ভর্তি সহায়তা প্রাপ্তির সময়সীমা

 

  • আবেদনের প্রাপ্তির ০৪-০৬ মাস পর অর্থ প্রেরণ করা হয়।
  • শিক্ষার্থী ভর্তি সহায়তার নির্বাচিত হলে তাঁর মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

 

 

 

আবেদনের প্রত্যয়নপত্র / সুপারিশপত্র

 

Form pdf download link : http://www.eservice.pmeat.gov.bd/admission/public/files/recommendation.pdf

 

Online Application Instructions pdf download link : http://www.eservice.pmeat.gov.bd/admission/public/files/eadmission.pdf

 

 

 

Prime minister education assistance trust stipend scholarship statistics

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট উপবৃত্তি বিতরণের পরিসংখ্যান

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট উপবৃত্তি বিতরণের পাশাপাশি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান করে থাকে। এ লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি  নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান নির্দেশিকা, ২০২০ প্রণয়ন করা হয়। বর্তমানে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫,০০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮,০০০ টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০,০০০ টাকা হারে ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। 

 

 

অর্থবছর শিক্ষার পর্যায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা (জন) ভর্তি সহায়তা (টাকায়) সর্বমোট (টাকায়)
২০১৪-২০১৫ মাধ্যমিক ৭০  ১,৪০,০০০ ২,৪১,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ১৬ ৬৬,০০০
স্নাতক ০২ ৩৫,০০০
২০১৫-২০১৬ মাধ্যমিক ৪৩ ৮৬,০০০ ২,২৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ১০ ৮১,০০০
স্নাতক ০৪ ৬০,০০০
২০১৬-২০১৭ মাধ্যমিক ১০২ ২,০৪,০০০ ৩,৫৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ১১ ১,১৪,০০০
স্নাতক ০৫ ৪০,০০০
২০১৭-২০১৮ মাধ্যমিক ১৩৪ ১,৬৮,০০০ ৪,৫৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ২৭ ১,৫৯,০০০
স্নাতক ০৪ ৩০,০০০
২০১৮-২০১৯ মাধ্যমিক ৮৬ ২,৯৮,০০০ ৫,৩৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ২৪ ১,৫৪,০০০
স্নাতক ০৩ ৮৫,০০০
২০১৯-২০২০ মাধ্যমিক ৭৬ ৩,৮০,০০০ ১৩,২৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৪৪ ৮,৫৬,০০০
স্নাতক ০৫ ৯০,০০০
২০২০-২০২১ মাধ্যমিক ২৭৪ ১৩,৭০,০০০ ৩৩,৮৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৫৬ ১০,৮৮,০০০
স্নাতক ৪৩ ৯,৩০,০০০
২০২১-২০২২ মাধ্যমিক ৪২০ ২১,০০,০০০ ৪৩,৭৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৭৫ ১৯,৩৬,০০০
স্নাতক ১৯ ৩,৪০,০০০
উপবৃত্তি