একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম ২০২৩ PDF download [কত টাকা দিবে, ডাটা এন্ট্রির নিয়ম]

4.3/5 - (6 votes)

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম ২০২৩ pdf download [Upobritti form 2023] : প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট কর্তৃক উপবৃত্তি সংক্রান্ত নোটিশ ২০২৩প্রকাশিত হয়েছে। একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তি, টিউশন ফি ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধার জন্য আবেদন করতে পারবে। দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা / আর্থিক সহায়তা দেবে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন স্বুল, মাদ্রাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই সহায়তা দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের আর্থিক সহায়তা বা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনে (www.eservice.pmeat.gov.bd/admission)।

সারাদেশের একদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য সুখবর দিলো মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। নবীন কলেজ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দিতে তথ্য অগ্রীম সংগ্রহ করে রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট। ট্রাস্টের সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির পক্ষ থেকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের তথ্য এইচএসপি এমআইএস সফটওয়্যারে এন্ট্রি সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন করতে উপবৃত্তির নির্ধারিত ফরম অনুযায়ী তথ্য অগ্রীম সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 

শিক্ষা কর্মকর্তাদের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ ও সমমান শ্রেণিতে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তি প্রাপ্তির আবেদন, নির্ভুলভাবে তথ্য এন্ট্রি ও প্রক্রিয়াকারণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অগ্রীম সংগ্রহ করা বিশেষ প্রয়োজন। উপবৃত্তির জন্য আবেদনের যোগ্য সব শিক্ষার্থীর তথ্য এইচএসপি-এমআইএস সফটওয়্যারে এন্ট্রি করার প্রক্রিয়া স্বল্প সময়ের মধ্যে সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্ন করার জন্য উপবৃত্তি নির্ধারিত আবেদন ফরম অনুযায়ী তথ্য অগ্রীম সংগহ করার জন্য বলা হলো।

উপবৃত্তি দিতে একাদশের নতুন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যেসব তথ্য অগ্রীম সংগহ করতে বলা হয়েছে তা হলো, শিক্ষার্থীর কর্তৃক সঠিকভাবে পূরণ করা উপবৃত্তির আবেদন ফরম।

শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠান প্রধানের সভাপতিত্বে গঠিত প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের আবেদন যাচাই-বাছাই কমিটি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আবেদনপত্রের তথ্য যাচাই বাছাই করবে। কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনে শিক্ষার্থীর বাড়ি পরিদর্শন করে তথ্য যাচাই করবে। প্রতিষ্ঠান পর্যায়ের কমিটিতে উপকারভোগী নির্বাচনের কোনো অসত্য তথ্য দিলে বা অনিয়ম করা হলে তা শাস্তি যোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে।

শিক্ষার্থীদের ১৭ সংখ্যা বিশিষ্ট জন্মনিবন্ধন সনদের ফটোকপি, ১০ বা ১৭ সংখ্যা বিশিষ্ট বাবা ও মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, এসএসসি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্য ও ফলাফলের ফটোকপি, শিক্ষার্থীর অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে খোলা সচল ও বৈধ মোবাইল ব্যাংকিং অথবা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর (বাবা অভিভাবক হলে বাবার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে, মা অভিভাবক হলে মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে)। ট্রাস্ট জানিয়েছে, একই মোবাইল ব্যাংকিং বা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর একাধিক শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।

স্কুল ব্যাংকিং বা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যার নামে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে তার নাম এন্ট্রি করতে হবে। এজেন্ট ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট নম্বর ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার নাম দিতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আওতাভুক্ত হবে না। মেধাবৃত্তি বা শিক্ষাবৃত্তি বা শিক্ষাভাতা পাওয়া শিক্ষার্থীরা আবেদনের জন্য অযোগ্য বিবেচিত হবেন। আবেদন করলেই উপবৃত্তি পাওয়ার নিশ্চয়তা নেই। শিক্ষার্থীর তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে উপবৃত্তি দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে।

 

Table of Contents

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বৃত্তি আবেদন করতে যা যা লাগবে / প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • ছবি
  • স্বাক্ষর
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ
  • অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র 
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশ (নির্ধারিত ফরমে। এই ফরমের লিংক নিচে দেয়া আছে)
  •  পিতা মাতা/অভিভাবকের কর্মরত প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়ন পত্র/সুপারিশ (৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীর সন্তানগণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)

 

 

 

ভর্তি সহায়তা প্রাপ্তির সময়সীমা

  •  আবেদনের প্রাপ্তির ০৪-০৬ মাস পর অর্থ প্রেরণ করা হয়।
  • শিক্ষার্থী ভর্তি সহায়তার নির্বাচিত হলে তাঁর মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

 

 

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বৃত্তি ২০২৩ / উপবৃত্তি সংক্রান্ত নোটিশ ২০২৩

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন স্বুল, মাদ্রাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই সহায়তা দেবে সরকার। সে লক্ষ্যে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখের মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

 

 

 

উপবৃত্তি নোটিশ ২০২৩

উপবৃত্তি আবেদন ফরম ২০২৩ pdf download - Upobritti form 2023 apply online https://www.eservice.pmeat.gov.bd/
উপবৃত্তি নোটিশ ২০২৩ – Stipend notice 2023 – Upobritti form 2023

 

 

 

 

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম ২০২৩ pdf download

আবেদনের নিয়মঃ সর্বপ্রথমে প্রতিষ্ঠানপ্রধান কর্তৃক সুপারিশ গ্রহণের জন্য নির্ধারিত ফর্ম ডাউনলোড ( https://www.eservice.pmeat.gov.bd/) করুন। তারপর প্রিন্ট করে পূরণ করুন ও আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের নিকট থেকে সুপারিশ গ্রহণ করুন। অতঃপর ছবি, স্বাক্ষর, জন্মসনদ, অভিভাবকের এনআইডি, ও সুপারিশের কপি স্পষ্ট করে ছবি তুলুন।

 

বৃত্তি আবেদনের আগে নির্দেশনা দেখুন / Upobritti form 2023 apply online

  • ১। প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করুন https://www.eservice.pmeat.gov.bd/ লিংকে গিয়ে (যদি একাউন্ট না থাকে)
  • ২। মোবাইল ভেরিফিকেশন করুন
  • ৩। লগইন করুন
  • ৪। আবেদন করুন
  • ৫। ড্যাশবোর্ড থেকে আবেদন অবস্থা জানুন

 

 

কত টাকা দেয়া হবে

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান করে থাকে। বর্তমানে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫,০০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮,০০০ টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০,০০০ টাকা হারে ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। 

 

 

তথ্য অন্তর্ভুক্তি বা ডাটা এন্ট্রির নিয়ম ২০২৩

  • শিক্ষার্থীদের তথ্য অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে কয়েক দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এগুলো মধ্যে আছে একাধিক শিক্ষার্থীর বিপরীতে একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর ব্যবহার করা যাবে না, একই অ্যাকাউন্ট নম্বর বা মুঠোফোন নম্বর কেবল একজন শিক্ষার্থীর বিপরীতে ব্যবহার করা যাবে। শিক্ষার্থীর জন্মসনদ নম্বর অবশ্যই ১৭ ডিজিটের হতে হবে। বাবা, মা বা অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর (১০ অথবা ১৭ সংখ্যা) অবশ্যই এন্ট্রি করতে হবে। ১৩ সংখ্যার জাতীয় পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে প্রথমে জন্মের বছর বসিয়ে ১৭ সংখ্যায় রূপান্তর করতে হবে।
  • শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যেকোনো বৈধ বা সচল অনলাইন ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষার্থীর অভিভাবক হবেন বাবা বা মা। কেবল মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে (ভাই বা বোন বা দাদা বা দাদি বা নানা বা নানি) অভিভাবক হিসেবে নির্বাচন করা যাবে।
  • তথ্য এন্ট্রির সময় বাবাকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে বাবার জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে বাবার নাম এন্ট্রি করতে হবে।
  • অভিভাবক হিসেবে মাকে নির্বাচিত করলে মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে মায়ের নাম এন্ট্রি করতে হবে। মা–বাবার অনুপস্থিতিতে অন্য কোনো ব্যক্তিকে অভিভাবক নির্বাচিত করলে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে।
  • স্কুল ব্যাংকিং বা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যাঁর নামে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, হিসাবধারীর নাম হিসেবে তাঁর নাম এন্ট্রি করতে হবে।
  • উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি বা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো কারণে এইচএসপি-এমআইএসে লগইন করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে ই–মেইলে ([email protected]) যোগাযোগ করতে হবে।

 

 

উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বেতন ফ্রি

  • সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বা বেতন মওকুফ (ফ্রি) থাকবে।
  • বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনুকূলে স্কিম ডকুমেন্ট মোতাবেক নির্ধারিত হারে টিউশন ফি বা বেতন দেওয়া হবে।
  • উপবৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনোক্রমেই টিউশন ফি বা বেতন আদায় করা যাবে না।

 

 

 

উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই যেভাবে হবে

  • উপবৃত্তি পেতে শিক্ষার্থীদের প্রথমে আবেদন করতে হবে।
  • দারিদ্র্য ও প্রক্সি মিন্স টেস্টিং যৌথ পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে তথ্য যাচাই–বাছাই এবং একটি বিশেষায়িত সফটওয়্যারের মাধ্যমে উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। শুধু ষষ্ঠ ও একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির আওতায় উপবৃত্তি পাওয়ার আবেদন করতে পারবে। তবে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা যারা উপবৃত্তি কর্মসূচির বাইরে থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অষ্টম শ্রেণি পাস করে নতুন ভর্তি হয়েছে, তারা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নবম শ্রেণির কোনো শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না।
  • শিক্ষার্থী অন্য কোনো সরকারি উৎস থেকে উপবৃত্তি বা অভিভাবক শিক্ষা ভাতা গ্রহণ করলে উপবৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। এ ছাড়া শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধা বা সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী উপবৃত্তি প্রাপ্তির জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

 

  • প্রাতিষ্ঠানিক ও উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটি শিক্ষার্থীর আবেদনের তথ্যের সত্যতা যাচাই–বাছাই করবে। আবেদনপত্রের তথ্য যাচাই–বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এইচএসপি-এমআইএসে এসব তথ্য এন্ট্রি করতে হবে। তথ্য এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠান থেকেই তথ্য অনলাইনে উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাতে হবে।
  • উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা উপবৃত্তির জন্য উপজেলা বা থানায় পাঠানো সব আবেদনপত্র উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটির বিবেচনার জন্য পেশ করবেন এবং অ্যাডভাইজরি কমিটির অনুমোদন নিয়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তথ্য উপজেলা বা থানা থেকে এইচএসপি বা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে পাঠাবেন।
  • সারা দেশের উপবৃত্তি উপকারভোগী শিক্ষার্থী কেন্দ্রীয়ভাবে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট অফিসের এমআইএস সেলের প্রযুক্তিগত সহায়তায় এইচএসপি ইউনিটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।

 

 

 

 

ভর্তি সহায়তার পরিসংখ্যান

দরিদ্র ও মেধাবীর শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান :

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট উপবৃত্তি বিতরণের পাশাপাশি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান করে থাকে। এ লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি  নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান নির্দেশিকা, ২০২০ প্রণয়ন করা হয়। বর্তমানে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫,০০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮,০০০ টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০,০০০ টাকা হারে ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। 

 

অর্থবছরশিক্ষার পর্যায়ছাত্র সংখ্যা (জন)ছাত্রী সংখ্যা (জন)শিক্ষার্থীর সংখ্যা (জন)ভর্তি সহায়তা (টাকায়)সর্বমোট (টাকায়)
২০১৪-২০১৫মাধ্যমিক৩৫৩৫৭০ ১,৪০,০০০২,৪১,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক১৬০৬২২৬৬,০০০
স্নাতক০২০৫০৭৩৫,০০০
২০১৫-২০১৬মাধ্যমিক১৫২৮৪৩৮৬,০০০২,২৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক১০১৭২৭৮১,০০০
স্নাতক০৪০৮১২৬০,০০০
২০১৬-২০১৭মাধ্যমিক৪৭৫৫১০২২,০৪,০০০৩,৫৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক১১২৭৩৮১,১৪,০০০
স্নাতক০৫০৩০৮৪০,০০০
২০১৭-২০১৮মাধ্যমিক৪৬৮৮১৩৪১,৬৮,০০০৪,৫৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক২৭২৬৫৩১,৫৯,০০০
স্নাতক০৪০২০৬৩০,০০০
২০১৮-২০১৯মাধ্যমিক৩৮৪৮৮৬২,৯৮,০০০৫,৩৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক২৪১৯৪৩১,৫৪,০০০
স্নাতক০৩০৭১০৮৫,০০০
২০১৯-২০২০মাধ্যমিক৩০৪৬৭৬৩,৮০,০০০১৩,২৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক৪৪৬৩১০৭৮,৫৬,০০০
স্নাতক০৫০৪০৯৯০,০০০
২০২০-২০২১মাধ্যমিক১০৭১৬৭২৭৪১৩,৭০,০০০৩৩,৮৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক৫৬৮০১৩৬১০,৮৮,০০০
স্নাতক৪৩৫০৯৩৯,৩০,০০০
২০২১-২০২২মাধ্যমিক১৪২২৭৮৪২০২১,০০,০০০৪৩,৭৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক৭৫১৬৭২৪২১৯,৩৬,০০০
স্নাতক১৯১৫৩৪৩,৪০,০০০
ভর্তি সহায়তার পরিসংখ্যান

 

 

 

 

 

 

 

[ উল্লেখ্য, ব্যাংক একাউন্টের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী যেকোনো ব্যাংক একাউন্ট নম্বর ব্যবহার করতে পারবেন! কোনো শিক্ষার্থীর ব্যাংক একাউন্ট না থাকলে মোবাইল ব্যাংকিং সিলেক্ট করে (শুধুমাত্র বিকাশ, রকেট) একাউন্ট নম্বর দিয়ে আবেদন করতে পারবেন। নিজের নামের সঙ্গে ব্যাংক একাউন্টে উল্লেখ থাকা নামের মিল থাকতে হবে। ]

 

▶️ আবেদন সম্পন্ন করার পর কলেজ নোটিশ অনুযায়ী আবেদন কপি জমা দিতে হবে! অবশ্যই কলেজ নোটিশ অনুসরণ করবেন।

  • অনলাইন আবেদন করতে গিয়ে যারা টেকনিক্যাল সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন অর্থাৎ আবেদন করতে পারছেন না, তারা কয়েকদিন পর (আবেদনের সময় থাকা সাপেক্ষে) আবার আবেদনের চেষ্টা করুন।

 

 

 

 

 

 

 

 

আবেদনের আগে ব্যবহার নির্দেশিকা পড়ুন

 

Click – ব্যবহার নির্দেশিকা  

Click – প্রত্যয়ন/সুপারিশ ফরম

 

 

 

 

ভর্তি সহায়তা প্রাপ্তির সময়সীমা

 

  • আবেদনের প্রাপ্তির ০৪-০৬ মাস পর অর্থ প্রেরণ করা হয়।
  • শিক্ষার্থী ভর্তি সহায়তার নির্বাচিত হলে তাঁর মোবাইলে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

 

 

 

আবেদনের প্রত্যয়নপত্র / সুপারিশপত্র

 

Form pdf download link : http://www.eservice.pmeat.gov.bd/admission/public/files/recommendation.pdf

 

Online Application Instructions pdf download link : http://www.eservice.pmeat.gov.bd/admission/public/files/eadmission.pdf

 

 

 

Prime minister education assistance trust stipend scholarship 2022

 

 

 

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট উপবৃত্তি বিতরণের পরিসংখ্যান

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট উপবৃত্তি বিতরণের পাশাপাশি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান করে থাকে। এ লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি  নিশ্চিতকরণে ভর্তি সহায়তা প্রদান নির্দেশিকা, ২০২০ প্রণয়ন করা হয়। বর্তমানে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫,০০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮,০০০ টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০,০০০ টাকা হারে ভর্তি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। 

 

 

অর্থবছরশিক্ষার পর্যায়শিক্ষার্থীর সংখ্যা (জন)ভর্তি সহায়তা (টাকায়)সর্বমোট (টাকায়)
২০১৪-২০১৫মাধ্যমিক৭০ ১,৪০,০০০২,৪১,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক১৬৬৬,০০০
স্নাতক০২৩৫,০০০
২০১৫-২০১৬মাধ্যমিক৪৩৮৬,০০০২,২৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক১০৮১,০০০
স্নাতক০৪৬০,০০০
২০১৬-২০১৭মাধ্যমিক১০২২,০৪,০০০৩,৫৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক১১১,১৪,০০০
স্নাতক০৫৪০,০০০
২০১৭-২০১৮মাধ্যমিক১৩৪১,৬৮,০০০৪,৫৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক২৭১,৫৯,০০০
স্নাতক০৪৩০,০০০
২০১৮-২০১৯মাধ্যমিক৮৬২,৯৮,০০০৫,৩৭,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক২৪১,৫৪,০০০
স্নাতক০৩৮৫,০০০
২০১৯-২০২০মাধ্যমিক৭৬৩,৮০,০০০১৩,২৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক৪৪৮,৫৬,০০০
স্নাতক০৫৯০,০০০
২০২০-২০২১মাধ্যমিক২৭৪১৩,৭০,০০০৩৩,৮৮,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক৫৬১০,৮৮,০০০
স্নাতক৪৩৯,৩০,০০০
২০২১-২০২২মাধ্যমিক৪২০২১,০০,০০০৪৩,৭৬,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক৭৫১৯,৩৬,০০০
স্নাতক১৯৩,৪০,০০০

 

 

 

 

forms.mygov.bd উপবৃত্তি সংক্রান্ত ফরম

 

 

 

 

সর্বশেষ সংবাদ

এডু ডেইলি ২৪

Education, News and Information-based portal

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *