৪ বছর আগে আজকের দিনে বাংলাদেশ ছেড়ে হাঙ্গেরিতে ফুল স্কলারশিপসহ পিএইচডি করতে পাড়ি জমাই। প্রথমে হাঙ্গেরি আসার কোন প্ল্যানই আমার ছিলো না। তখনো চায়নার ফুদান ইউনিভার্সিটিতে ফুল স্কলারশিপে সেকেন্ড মাস্টার্সের থিসিস ডিফেন্স বাকি। কোভিডের জন্য যখন পুরো বিশ্ব নড়বড়ে তখন হাংগেরির স্কলারশিপের রেজাল্ট পাই। এই ৪ বছরে চায়নার টপ ইউনিভার্সিটির মাস্টার্স শেষ করেছি, পিএইচডির Comprehensive Exam পাশ করে পিএইচডি ক্যান্ডিডেট হয়েছি, অনেক গুলো ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সে এডেন্ট করেছি, পেপার লিখেছি, পাবলিশ করেছি এবং করবো সামনে আরো, স্লোভাকিয়ায় ফেলোশিপ পেয়েছি।ইনশাআল্লাহ খুব দ্রুত বাকি ধাপগুলোও শেষ হয়ে যাবে।
হাঙ্গেরিতে ফুল স্কলারশিপসহ পিএইচডি
৪ বছরে চায়নার টপ ইউনিভার্সিটির মাস্টার্স শেষ করেছি, পিএইচডির Comprehensive Exam পাশ করে পিএইচডি ক্যান্ডিডেট হয়েছি
Content Freshness & Accuracy
Last updated: Sep 24, 2025
Verified
Published
Sep 23, 2025
Updated
Sep 24, 2025
Next Review
Mar 24, 2026
Our Freshness Pledge
We commit to regularly reviewing and updating our content to ensure it remains accurate, relevant, and trustworthy.
Learn About Our Review Process
এইতো গেল একাডেমিক খবর! এর মাঝে অসংখ্য ভিডিও বানিয়েছি স্কলারশিপ-বিদেশে পড়াশোনা নিয়ে।আমার ভিডিও দেখে অনেকেই স্কলারশিপ পেয়েছে চায়না-হাংগেরিতে।সাইপ্রাস নিয়ে একটা ভিডিও বানিয়েছিলাম যখন মানুষ সাইপ্রাস খুব একটা চিনতো না, এই ভিডিও দেখেও মানুষ সাইপ্রাস গেছে।এছাড়াও বেশ কিছু ফ্রি ওয়েবিনার হোস্ট করেছি স্টুডেন্টদের ফ্রি গাইডলাইন দিতে।
এগুলো এমনি এমনি বলছিনা, আমাকে মেসেজে কমেন্টে এই বার্তা দেয় অনেকেই।দেশ বিদেশ থেকে এত এত মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি যে তাদের দোয়ায় আল্লাহ আমাকেও সবসময় এগিয়ে নিয়ে গেছে।
তার মাঝে নিজের একটা কোম্পানিও দাঁড় করিয়েছি, হাংগেরির বেশ কিছু ইউনিভার্সিটির সাথে কাজ করছি অফিশিয়ালি। আমার কোম্পানির মাধ্যমেও অনেক অনেক স্টুডেন্ট হাংগেরি এসেছে গত দুই বছরে।
আজকে এই সবকিছু কেন লিখছি জানেন? এই সবকিছু করতে হ্যাডম লাগে,যোগ্যতা লাগে আর এই যোগ্যতা আমি নিজে অর্জন করেছি।আমি চাই আমার এই অর্জনগুলো অন্য একটা মানুষেকেও অনুপ্রাণিত করুক।আমাকে দেখে যদি আমার দেশের আরেকটা মেয়ে স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশ পড়তে আসে নিজের জন্য কিছু করে এটাই আমার সার্থকতা।
এতকিছু যখন একটা মেয়ে একা অর্জন করে খুব স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশের ছেলেমানুষ, সবাইকে বলছিনা তবে কিছু সংখ্যক ছেলেদের মধ্যে এমন প্রবনতাটাই আসে এই মেয়েটা এতো সাকসেসফুল একে টেনে কিভাবে নিচে নামানো যায়! আমার পোস্টে ভিডিওতে এসে কিছু নীচু জাতের অসভ্য লোকেরা কমেন্ট করে মাঝে মাঝে।যাদের মধ্যে কিছু লোক শুধু কপালের জোরে কোন যোগ্যতা ছাড়াই বিদেশ এসে নিজেকে ঈশ্বর ভাবা শুরু করেছেন তাদের আমি দুই পয়সা দিয়েও গুনিনা।ফেসবুকে আরেকজনের গাড়ির সামনে পোস্ট দিয়ে অথবা পশ কোথাও বসে ফেইক শো-অফ করতেসেন অথচ স্টুডেন্ট স্ট্যাটাসটা পর্যন্ত নেই।স্টুডেন্ট ভিসায় এসে দিনরাত কামলা দিয়ে বেড়ান আর ইউরোপিয়ান একটা মানুষ যখন আমাদের বলে তোমাদের দেশের স্টুডেন্ট এখানে আসেই কাজ করে টাকা কামানোর জন্য তখন বিষয়টা আরো লজ্জার বিষয় হয়ে যায়। দিনশেষে আপনাদের তো একটা ব্যাচেলর ডিগ্রি পর্যন্ত নাই, এইচএসসিটাও টেনেটুনে পাশ। এইদিকে ভাইসব, আপনাদের আজেবাজে কমেন্টগুলো পড়ার সময়টাও আমার নেই, তবুও সামনে যদি চলে আসে আমি উত্তর দেয়াকে waste of time মনে করি।আপনাদের একটা ফ্রি সাজেশন দেই, অসভ্যতা বাদ দিয় নিজের চরকায় তেল দেন।
লিখেছেন: সানজিদা মুক্তা
Advertisement
Our Editorial Standards
We are committed to providing accurate, well-researched, and trustworthy content.
Fact-Checked
This article has been thoroughly fact-checked by our editorial team.
Expert Review
Reviewed by subject matter experts for accuracy and completeness.
Regularly Updated
We regularly update our content to ensure it remains current and relevant.
Unbiased Coverage
We strive to present balanced and unbiased information.