চীনের মিলু হরিণ সংরক্ষণ প্রচেষ্টা প্রশংসিত হলো আন্তর্জাতিক মহলে

চীনের মিলু হরিণ সংরক্ষণ প্রচেষ্টা প্রশংসিত হলো আন্তর্জাতিক মহলে
নভেম্বর ১৯, সিএমজি বাংলা ডেস্ক: বিপন্ন মিলু হরিণ পুনরুদ্ধারে চীনের চার দশকের প্রচেষ্টাকে আন্তর্জাতিক সংরক্ষণবিদরা ‘বিশ্বমানের উদাহরণ’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়ামেও এই প্রশংসার কথা উঠে আসে। একসময় চীনে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় মিলু হরিণকে। ইউরোপে সংরক্ষিত কিছু হরিণের মধ্য থেকে ১৯৮৫ সালে যুক্তরাজ্যের চতুর্দশ ডিউক অব বেডফোর্ড চীনকে ২২টি মিলু হরিণ উপহার দেন। সেখান থেকেই শুরু হয় চীনের মিলু পুনরুদ্ধার যাত্রা। আইইউসিএন–এর প্রেসিডেন্ট রাজান আল মুবারাক জানান, মিলু পুনঃপ্রবর্তনের উদ্যোগকে বিশ্বে সবচেয়ে সফল উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। বর্তমানে দেশে বন্য ও খামার—দুই মিলিয়ে মিলুর সংখ্যা ১৫ হাজারে পৌঁছেছে। বেইজিং ও চিয়াংসুতে মিলু সংরক্ষণের দুটি প্রধান কেন্দ্র গড়ে তুলেছে চীন সরকার। একটি গবেষণা ও প্রজননের জন্য, অন্যটি বনে প্রত্যাবর্তনের জন্য। ২৭টি প্রদেশে আরও শতাধিক প্রজনন কেন্দ্র এবং ছয়টি বুনো হরিণের পাল এখন নিরাপদে বেড়ে উঠছে। জাতিসংঘ জীববৈচিত্র্য কনভেনশনের কর্মকর্তারা জানান, এ সাফল্য চীনের বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবস্থাপনা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ফল। সিম্পোজিয়ামে মিলুর পূর্ণাঙ্গ জিনোম সিকোয়েন্স প্রকাশ করা হয়েছে, যা ভবিষ্যৎ গবেষণায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে। ফয়সল/শুভ তথ্য ও ছবি: চায়না ডেইলি

Rate This Article

How would you rate this article?

ED Desk
ED Desk Staff Reporter

Experience in write about 5 years.

Our Editorial Standards

We are committed to providing accurate, well-researched, and trustworthy content.

Fact-Checked

This article has been thoroughly fact-checked by our editorial team.

Expert Review

Reviewed by subject matter experts for accuracy and completeness.

Regularly Updated

We regularly update our content to ensure it remains current.

Unbiased Coverage

We strive to present balanced information.